জ্ঞাতি ও বন্ধুদের মধ্যে শত্রুবৃদ্ধি ও উদ্বেগ। গুণীব্যক্তি বা উচ্চ মহলের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি। আয় ... বিশদ
তাঁদের অভিযোগ, প্রতিবছর গরমের সময় সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাস্তার উপরে ধান শুকোতে দেওয়া হয়। শুধু ধান নয়, কোথাও ভুট্টাও রাস্তায় বের করে দেওয়া হয়। চালক ও যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে রাস্তার উপর ফসল শুকোতে দেওয়া বন্ধ করার দাবি উঠেছে। মালদহ মিনিবাস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক অভিজিত্ রায় জানান, ওই রুটে প্রায় পাঁচশো বাস চলাচল করে। প্রায়ই রাস্তার উপরে ধান শুকোতে দেওয়া হয়। যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আমরা বিষয়টি একাধিকবার পুলিস প্রশাসনকে জানিয়েছি। কোনও সুরাহা হয়নি। মালদহ থানার পুলিস প্রশাসন অবশ্য বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে। মালদহ থানার এক আধিকারিক বলেন, মানুষকে সচেতন করা হচ্ছে। আমরাও বিষয়টি নজর রাখছি। পুরাতন মালদহের বাচামারি জিকে হাইস্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক অমৃতকুমার ঘোষ বলেন,আমার বাড়ি হবিবপুর ব্লকে। স্কুল সহ বিভিন্ন কাজে ওই সড়ক দিয়ে আমাদের প্রতিদিন যাতায়াত করতে হয়। এদিনও রাস্তার দু’ধারে ধান শুকোতে দেওয়া হয়েছে। অথচ রাজ্য সড়কে দিনরাত গাড়ি চলে। গুরুত্বপূর্ণ সড়কে এমনটা হওয়া উচিত নয়। বিষয়টি উদ্বেগজনক।
চালক ও পথচারীদের বক্তব্য, কৃষকদের সচেতন হওয়া জরুরী। যাঁরা রাস্তায় ফসল শুকোতে দিচ্ছেন, তাঁদের অনেকেই এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে তাঁদের মধ্যে সুবল মণ্ডল বলেছেন, আমাদের জায়গা নেই। সেজন্য রাস্তার পাশে ধান শুকোতে দিই। তবে রাস্তার একেবারে ধারেই শুকোতে দেওয়া হয়। শুকিয়ে গেলে তাড়াতাড়ি সরিয়ে নিই। পুলিস প্রশাসনের বক্তব্য, এই বিষয়ে কৃষকদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে। নিজস্ব চিত্র