প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
রেশমা বেগমের খুশির এই খবরে তাঁদের সঙ্গে শামিল হচ্ছে পাড়ার মানুষ। বাড়িতে এসে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে যাচ্ছেন প্রতিবেশীরা। রেশমার বিভিন্ন বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর যথাক্রমে বাংলায় ৯০, ইংরেজিতে ৮৩, এডুকেশনে ৯৬, ভূগোলে ৯৩, শারীরশিক্ষায় ৯৯। ভবিষ্যতে নার্স হতে চান। তাঁর মা আজিমা খাতুন বলেন, আমাদের ছ’জনের সংসার। স্বামী দীর্ঘদিন ধরে কেরলে কাজ করেন। বাড়িতে আসতে পারেন না। আমাদের ভিটেমাটি ছাড়া আর কিছু নেই। মেয়েকে নার্সিং পড়ানোর সামর্থ নেই। কারণ আমাদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। যদি কোনও সহৃদয় ব্যক্তি আমাদের সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসেন তাহলে খুবই উপকৃত হব।
রেশমা এই সফলতার পিছনে ওঁর বাবা, মা, স্কুশের শিক্ষক-শিক্ষিকা, গৃহশিক্ষকদের অবদানের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, নার্স হতে চাই। কমলাকান্ত হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক শান্তনীল রায় বলেন, রেশমা বেগম বরাবরই ভালো ছাত্রী। ওদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমরা যতটুকু পারি ওর পড়াশোনার জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেব। আগামী দিনে মেয়েটি যাতে আরও ভালো ফল করতে পারে এই আশা রাখছি।