প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
সারা বিশ্বে প্রভাব বিস্তার করেছেন এবং দেশের সুনাম বৃদ্ধি করবেন এমন সম্ভাবনা থাকা নবীনদের বেছে নিয়ে তালিকা বানিয়েছে ‘দ্য সানডে টাইমস’-এর সম্পাদকমণ্ডলী। সেই তালিকায় অহনার স্থান পাওয়া নিঃসন্দেহে বড় পাওনা। অহনা কিন্তু বড় হয়ে মহাকাশচারী হতে চেয়েছিলেন। ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত সেই স্বপ্নই তিনি লালন করেছিলেন। চেশায়ার, দিল্লি এবং সিঙ্গাপুরে তিনি বড় হয়েছেন। অহনা তখন লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজে পদার্থবিদ্যার চূড়ান্ত বর্ষের ছাত্রী। তখনই তিনি ‘ক্লিয়ার’ নামের এই অ্যাপ তৈরি করেন। প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল, অ্যাপের গ্রাহকরা সেলফি তুলে তাঁদের ত্বকের উপর নজর রাখবেন। অনলাইন কমিউনিটিতে আলোচনার মাধ্যমে সুপারিশ শেয়ার করা। ‘দ্য সানডে টাইমস’কে এক সাক্ষাৎকারে তাঁর শুরুর দিনগুলির স্মৃতিচারণ করে অহনা জানিয়েছেন, ‘তখন আমার কাছে একটি অ্যাপ ছিল যাতে ডায়েট, এক্সারসাইজের তথ্য রাখা থাকত। তাতে ত্বক নিয়ে কিছু ছিল না। তখন আমি আমার মতো একই ধরনের ত্বকের মানুষদের খুঁজতে থাকি। তাঁরা ত্বক ভালো রাখতে কী ব্যবহার করছেন। তাতে কেমন কাজ হচ্ছে, সবই জানতে চাইতাম।’ সেই অ্যাপ এখন ব্যবহার করছেন বিশ্বের ১৭ হাজার ৫০০ জন। ১০ লক্ষ ডলারের বিনিয়োগ আনতে সমর্থ হয়েছে অহনার ‘ক্লিয়ার’। এখন ক্লিয়ারের দাম ১ কোটি ৫০ লক্ষ ডলার।