প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
হোয়াটসঅ্যাপে বাইরের সমস্ত খবর পাচ্ছিলেন নোগা। এরইমধ্যে আচমকা তরুণীর বাড়িতে ঢুকে পড়ে একদল হামাস জঙ্গি। এই পরিস্থিতির জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত ছিলেন তরুণীর মা শিরি। পরিকল্পনা অনুযায়ী, মেয়েকে খাটের নীচে লুকিয়ে পড়তে বলেন তিনি। নোগার কথায়, ‘মায়ের কথামতো আমি লুকিয়ে পড়েছিলাম। ভিতরে ঢুকেই মাকে বাইরে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। তারপরই গুলির শব্দ শুনতে পাই। ভেবেছিলাম মাকে ওরা শেষ করে দিয়েছে।’ মেয়ে নোগার সঙ্গে তাঁকেও গাজায় তুলে নিয়ে যায় হামাস
জঙ্গিরা। অপহরণের সেই কাহিনি বলতে গিয়ে শিউরে উঠলেন তরুণী।
বন্দিদশার ১৪তম দিনে নোগাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল এক হামাস জঙ্গি। বিয়ের জন্য আংটি পর্যন্ত প্রস্তুত রেখেছিল সে। বন্দি থাকাকালীন মায়ের সঙ্গে দেখা হয় নোগার। আসলে বিয়ের অনুমতি নিতে তাঁকে মেয়ের সামনে নিয়ে এসেছিল জঙ্গিরা। এভাবেই কেটে যায় ৫০ দিন। অবশেষে গত ২৫ নভেম্বর শিরি ও নোগাকে মুক্তি দেয় হামাস জঙ্গিরা।