অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
শনিবার হরমুজ প্রণালীর কাছে আটক করা হয় ইজরায়েলি মালবাহী জাহাজ এমএসসি এরিসকে। মালবাহী জাহাজটি দুবাই থেকে মুম্বই আসছিল। এই জাহাজের ২৫ কর্মীর মধ্যে ১৭ জন ভারতীয়। এখবর পেতেই ইরানের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। তারপরই জোর তৎপরতা শুরু হয় ইরানে।
১২ এপ্রিল ইজরায়েলে হামলার পরদিনই ভাইরাল হয় একটি ভিডিও। ইরানের একদল সেনাকে এমএসসি এরিসে অভিযান চালাতে দেখা যায় ওই ভিডিওতে। সূত্রের খবর, জাহাজটি লন্ডনের জোডিয়াক গোষ্ঠীর। এই গোষ্ঠীর কর্ণধার ইজরায়েলের ধনকুবের ইয়াল অফার। এর মধ্যেই রবিবার ওই ১৭ জন ভারতীয় ক্রু সদস্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিদেশমন্ত্রীকে চিঠি দেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। তিনি লেখেন, ‘জাহাজের তিন ক্রু সদস্য সুমেশ, পি ভি ধনেশ ও শ্যামনাথ কেরলের বাসিন্দা। এই পরিস্থিতিতে তাঁদের পরিবার উদ্বেগের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।’ কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ১৭ জনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পক্ষে জোর দেন তিনি।
এর আগে ভারতীয়দের ইরান ও ইজরায়েলে বেড়াতে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করেছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। মন্ত্রক জানায়, নতুন নির্দেশিকা জারি না করা পর্যন্ত ভারতীয়রা যেন ইরান ও ইজরায়েল সফরে এড়িয়ে চলেন। শুধু তাই নয়, বর্তমানে যাঁরা পশ্চিম এশিয়ার ওই দুই দেশে রয়েছেন, তাঁদের অবিলম্বে ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগেরও পরামর্শ দেওয়া হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে।