কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
কংগ্রেসের অভিষেক মনু সিংভি, সলমন খুরশিদ, তৃণমূলের ডেরেক ও’ব্রায়েন, ডিএমকের টি আর বালু, সিপিএমের নীলোৎপল বসু, ফরওয়ার্ড ব্লকের জি দেবরাজন, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার মহুয়া মাজি সহ ১১ দলের প্রতিনিধি কমিশনে গিয়েছিলেন। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সহ ফুল বেঞ্চের সঙ্গে দেখা করেন। রাজীব কুমারকে কোণঠাসা করে স্পষ্ট ভাষায় ডেরেক বলেন, আমার নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষাতেই বলছি, মডেল কোড অব কনডাক্টের মানেই বদলে দিয়েছেন আপনারা। কমিশনের প্রতি মানুষের আস্থা নষ্ট হতে বসেছে। এমসিসি মানে মোদি কোড অব কনডাক্ট হয়ে গিয়েছে। এটা লজ্জাজনক। উল্লেখ্য, ভোটদানের সংখ্যা সংক্রান্ত বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান জানতে কিছুদিন আগে প্রথমে ডেরেক এবং পরে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিয়েছিলেন। কেন স্রেফ শতাংশ-সংখ্যা? কেন জানানো হচ্ছে না প্রকৃত ভোটদাতার সংখ্যা? প্রশ্ন তুলেছিলেন বিরোধী জোটের দুই নেতা। তারপরই তাঁরা কমিশনের সাক্ষাৎ চান। এদিন সেই সাক্ষাতের কয়েক ঘণ্টা আগেই মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে পাল্টা চিঠি দিয়ে বিতর্কে জল ঢালার চেষ্টা করে কমিশন। কমিশনের পক্ষে সিনিয়র প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি সুমিত মুখোপাধ্যায় ওই চিঠি জারি করেন। যেখানে খাড়্গের অভিযোগ মিথ্যে বলেই দাবি করা হয়। এবারই প্রথম নয়। এর আগেও ভোটের দিন ভোটদানের হার এবং পরে সংযোজিত রিপোর্টে তা বেড়ে যাওয়ার মধ্যে ঘটনা ঘটেছে বলেও উদাহরণ তুলে ধরেছে কমিশন। যদিও এরপরেও চুপ থাকেনি বিরোধীরা। সিংভি বলেন, এক দু শতাংশ বাড়তেই পারে। তাই বলে ৬ শতাংশ? এটা কী করে সম্ভব? কমিশনকে বিষয়টি স্পষ্ট করতেই হবে। অন্যদিকে, ভোটদানের প্রকৃত সংখ্যা না প্রকাশ করায় কমিশনের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এডিআর।