কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
ঘটনা হল, কিছুদিন আগেই ময়দান চত্বরে জোকা-ধর্মতলা মেট্রো সম্প্রসারণের কাজ বন্ধের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। তাদের দাবি ছিল, মোমিনপুর থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্ত বিস্তৃত মেট্রো রুটে কাজ শেষ করতে ময়দান চত্বরে প্রায় ৭০০টি গাছ কাটতে চলেছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। শহরের ফুসফুস হিসেবে পরিচিত ময়দান চত্বরে এত গাছ কাটা পড়লে প্রভূত ক্ষতির আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানিতে মেট্রোর তরফে দাবি করা হয়, গাছ কাটার কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এরপর এদিন মেট্রো কর্তৃপক্ষ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে। এদিন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে তারা জানিয়েছে, রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য ময়দান চত্বরের গাছগুলি প্রতিস্থাপনের জন্য বনদপ্তরের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। সেই অনুমতি মিলেছে। যার প্রেক্ষিতে মেট্রোর কাজ সম্প্রসারণের অনুমতি দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে। গোটা বিষয়টি নিয়ে মেট্রোকে হলফনামা জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। যদিও মেট্রো কর্তৃপক্ষের এই বক্তব্য মানতে নারাজ মামলাকারী। তাদের দাবি, ময়দান চত্বরে ওই গাছগুলি কোথায় প্রতিস্থাপন করা হবে, তা স্পষ্ট করছে না মেট্রো কর্তৃপক্ষ। গাছগুলি ওই এলাকায়, নাকি অন্যত্র প্রতিস্থাপন করা হবে, তা স্পষ্ট হওয়া দরকার। এরপরই প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, এব্যাপারে মেট্রো কর্তৃপক্ষের বক্তব্য শোনার পর সিদ্ধান্ত নেবে আদালত।