কাজকর্ম ও উচ্চশিক্ষায় দিনটি শুভ। ব্যবসার উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। আয় বাড়বে। ... বিশদ
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে যাদবপুর কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের টিকিটে জিতেছিলেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। কিন্তু ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণার ঠিক আগে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন বলে দাবি করেন মিমি। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠকও হয়েছিল। পরে প্রার্থী তালিকায় দেখা যায়, তৃণমূল এবার মিমিকে টিকিট দেয়নি। একইভাবে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন নুসরত জাহান। তাঁকে কেন্দ্র করেও বিতর্ক কম হয়নি। নুসরতকেও এবার আর প্রার্থী করেনি তৃণমূল।
তবে অনেকে মনে করেছিলেন প্রার্থী না হলেও হয়তো প্রচারে পাওয়া যাবে মিমি, নুসরকে। কিন্তু চার দফার নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। তাতে বিদায়ী সাংসদদের প্রচারে দেখা যায়নি। সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ১২ মে নির্বাচন কমিশনে তৃণমূলের তরফে স্টার ক্যাম্পেনার বা তারকা প্রচারকের পাঠানো তালিকা। আগামী ১ জুন সপ্তম দফার ভোট হবে যাদবপুর, বসিরহাট সহ একাধিক লোকসভা কেন্দ্রে। তারজন্য ৪০ জনের তারকা প্রচারকের তালিতায় মিমি ও নুসরতকে রাখেনি তৃণমূল। যে জায়গার বিদায়ী সাংসদ ছিলেন মিমি ও নুসরত, সেখানেই প্রচারে এই দুই অভিনেত্রীর তারকা প্রচারকের তালিকায় নাম না থাকায় একাধিক প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। রাজনৈতিক মহল বলছে, মিমি ও নুসরতের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের জেরে তৃণমূলকে অস্বস্তির মুখে পড়তে হয়েছিল। ফলে চলচ্চিত্র জগতে সুনাম থাকলেও রাজনীতির পরিসরে এসে মিমি ও নুসরত নিজেদের প্রমাণ করতে পারেননি বলে অনেকের অভিমত। সেই কারণে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে মিমি ও নুসরতকে ‘বাদ’ রাখা হল বলেই মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা। -ফাইল চিত্র