অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
এদিকে মমতা যখন বিজেপির ‘ষড়যন্ত্র’ নিয়ে তোপ দাগলেন, ঠিক সেই পর্বেই বিজেপি জেলা সভাপতির নামে চক্রান্তের পোস্টারে ছয়লাপ গোটা সন্দেশখালি। শনিবার সেখানকার ধামাখালি, রামপুর, সরবেড়িয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় একাধিক পোস্টার দেখা গিয়েছে। তাতে লেখা, বসিরহাট সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তাপস ঘোষের সঙ্গে তৃণমূলের আঁতাত রয়েছে। তিনি গঙ্গাধর কয়ালকে ফাঁসিয়েছেন। পোস্টারের নীচে বড় করে লেখা রয়েছে মণ্ডল সভাপতি শান্তনু পাইকের নাম। যদিও এনিয়ে শান্তনু ও তাপসবাবুরা বলেন, সবটাই তৃণমূলের চক্রান্ত। যদিও তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, সত্যিটা বিজেপি নেতারা ঠিকই জানেন। তৃণমূলের এত সময় নেই যে, চক্রান্তকারী দলের হয়ে আসরে নামতে হবে। এদিকে, শুক্রবার রাতে ফের সন্দেশখালিতে উদ্ধার হয় অস্ত্র। দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে একটি ভাঙা দেশি বন্দুক উদ্ধার করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে তা পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়। স্থানীয়দের দাবি, কয়েকজন দুষ্কৃতী আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সন্দেশখালির জেলিয়াখালির পিয়ারাখালি ফেরিঘাট সংলগ্ন এলাকায় জড়ো হয়। দুষ্কৃতীদের হাতে থাকা ব্যাগে একটি ভাঙা বন্দুক ছিল। এলাকাবাসীরা তাদের তাড়া করলে, বন্দুক ফেলে পালায় দুষ্কৃতীরা। এ নিয়ে বসিরহাটের সিপিএম প্রার্থী নিরাপদ সর্দার বলেন, আমরা বলছি, এখনও শাহজাহানরা রয়েছে। তদন্ত হলে আরও অস্ত্র বের হবে।