গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বয়স ভিত্তিক চারটি দল রয়েছে মোহন বাগানের। অনূর্ধ্ব-১৩, ১৫, ১৭ ও রিজার্ভ দল। এই চার দলে বাংলার ফুটবালাররা প্রাধান্য পেয়েছে। জাতীয় পর্যায়ের জন্য তৈরি করা অনূর্ধ্ব-১৩ ও ১৫ দল গঠনের জন্য বেবি লিগের আয়োজন করেছিল সবুজ-মেরুন। তার পর ট্রায়ালের মাধ্যমে তৈরি হয় দল। সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতায় অনূর্ধ্ব-১৩ দল তেমন সাফল্য না পেলেও অনূর্ধ্ব-১৫ দলটি জায়গা করে নিয়েছে নক-আউটে। দুই দলের কোচিংয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে প্রাক্তন ফুটবলার তনুময় বসুকে।
কোচ বাস্তব রায়ের তত্ত্বাবধানে যুব ফুটবলের প্লে-অফের টিকিট নিশ্চিত করেছে অনূর্ধ্ব-১৭ দলও। তাদের ম্যাচ চলেছে গোয়ায়। এরপর আসছে রিজার্ভ দলের পালা। এই দল কলকাতা লিগ দিয়ে মরশুম শুরু করে। ডুরান্ড কাপের প্রথম দিকের ম্যাচগুলিও খেলেছেন সুহেল ভাট, দীপ্যেন্দু বিশ্বাসরা। এ ছাড়াও আরএফডিএল-এ দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠে দল। এই পর্বে ফারদিন আলি মোল্লাদের উল্লেখযোগ্য সাফল্য, ইস্ট বেঙ্গলের বিরুদ্ধে ৫-১ গোলে জয়। বয়সভিত্তিক জাতীয় দলে মোহন বাগানের ৮ ফুটবলার রয়েছেন। কোচ বাস্তব রায়ের মন্তব্য, ‘এই সাফল্য গোটা ইউনিটের। ট্রায়ালের মাধ্যমে ফুটবলার বাছা থেকে তাদের সুযোগ-সুবিধার খেয়াল রাখা হয়েছে। কোনও কার্পণ্য করেনি ম্যানেজমেন্ট। বঙ্গসন্তানদের নিয়ে গড়া অনূর্ধ্ব-১৫ ও ১৭ দল জাতীয় পর্যায়ের লিগে দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলছে।’
সবুজ-মেরুনের উল্লেখযোগ্য সাফল্য
রিজার্ভ দল: আট ফুটবলার সিনিয়র দলে। আরএফডিএলে ইস্ট বেঙ্গলের বিরুদ্ধে ৫-১ গোলে জয়। দ্বিতীয় রাউন্ডে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে জয়। জাতীয় বয়স ভিত্তিক দলে মোট আট ফুটবলার।
নজরে ফুটবলার: সুহেল ভাট, অভিষেক সূর্যবংশি, দীপ্যেন্দু বিশ্বাস, রাজ বাসফোর।
অনূর্ধ্ব-১৭ দল: যুব লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলছে।
অনূর্ধ্ব-১৫ দল: দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলছে।