কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
কার্যকরী সমিতির প্রাক্তন সদস্য দীপক শর্মার আচরণে এমনিতেই সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার মুখ পুড়েছে। খাদ এফসি’র দুই মহিলা ফুটবলার তাঁর বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ আনেন। মদ্যপ অবস্থায় মহিলা ফুটবলারদের ঘরে জোর করে প্রবেশ করেন সংশ্লিষ্ট ফুটবল কর্তা। এরপরেই থানায় লিখিত অভিযোগ জানান তারা। তার ভিত্তিতে গত ২৮ মার্চ গোয়া পুলিসের হাতে গ্রেপ্তার হন তিনি। চাপে পড়ে দীপক শর্মাকে সরিয়ে দেয় ফেডারেশন। এখানেই শেষ নয়। দিল্লি হাউসের এক পদস্থ অফিসারের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ ওঠে। শোনা যায়, ফেডারেশনেরই এক মহিলা কর্মীকে শ্লীলতাহানি করেন তিনি। সচিব সত্যমূর্তি বিতর্ক ধামাচাপা দিতে অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি গঠিত করেন। জল গড়ায় বহুদূর। অভিজ্ঞ মহলের ধারণা, মান বাঁচাতে পশ বলবৎ করা ছাড়া অন্য উপায় ছিল না। শুধু ফেডারেশন নয়, বিভিন্ন রাজ্য সংস্থাকেও এর আওতায় আনা হচ্ছে।