অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
তৃণমূলের হিন্দি সেলের ব্লক সভাপতি কেনারাম মণ্ডলের দাবি, বৈষ্ণবনগর থেকে আমরা বিজেপির থেকে প্রায় ১৫ হাজার এবং কংগ্রেস প্রার্থীর থেকে প্রায় ৩০ হাজার ভোটে এগিয়ে থাকব। পুরুষদের থেকে মহিলাদের ভোট তৃণমূলে বেশি পড়েছে বলে দাবি ঘাসফুলের নেতাদের। এর কারণ, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কামাল বলে দাবি করছেন তৃণমূল নেতা আসাদুল হোসেন।
একুশের বিধানসভা ভোটে তৃণমূল প্রার্থী চন্দনা সরকার ভোট পায় ৮৩,০৬১ ভোট পান। বিজেপি প্রার্থী স্বাধীনকুমার সরকার পেয়েছিলেন ৮০,৫৯০ ভোট। মাত্র ২৪৭১ ভোটে পরাজিত হয় গেরুয়া শিবির। দুই ফুলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে জোড়াফুল জয়ী হয়। যদিও এবার লোকসভা ভোটে এই বিধানসভা থেকে লিড নেওয়ার দাবি করেছেন বিজেপি নেতা তারক ঘোষ। তাঁর বক্তব্য, বিজেপি বৈষ্ণবনগরে ভালো ফল করবে। এবং অন্যদের তুলনায় এগিয়ে থাকবে। যদিও কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি আজিজুল হকের বক্তব্য, প্রচারে আমরা যথেষ্ট সাড়া পেয়েছি। এবারে বৈষ্ণবনগর থেকে কংগ্রেস লিড পাবে। এবং ঈশা খান চৌধুরী দক্ষিণ মালদহের সাংসদ নির্বাচিত হবেন।