প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
শাহ অবশ্য আরও বলেছেন, প্রথমে গ্রেপ্তার করা ভুল হয়েছে বলে আদালতে সওয়াল করেন কেজরিওয়াল। কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট তাতে আমল দেয়নি। পরে জামিন চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন আপ প্রধান। তাতেও চিঁড়ে ভেজেনি। শেষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে চেয়ে আবেদন করেন কেজরিওয়াল। শর্তসাপেক্ষে ১ জুন পর্যন্ত তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেয় শীর্ষ আদালত। আগামী ২ জুনই তাঁকে তিহার জেলে ফিরতে হবে বলেও কটাক্ষ করেন শাহ।
এদিন শুধু আপ প্রধান নন, অমিত শাহ আক্রমণ করেছেন কংগ্রেসের বিদায়ী সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও। তিনি বলেন, ‘যে কেউ যে কোনও জায়গা থেকে নির্বাচনে লড়তে পারেন। কিন্তু তিনি যে দু’জায়গা থেকেই লড়বেন, তা নির্বাচনের আগে জানাতে কী সমস্যা রাহুল গান্ধীর। গণতান্ত্রিকভাবে দেখলে বিষয়টি লুকানো উচিত নয়। রায়বেরিলি থেকে লড়ার কথা তিনি ওয়েনাড়ের মানুষকে জানাতেই পারতেন। আসলে ওখানে হেরে যাওয়ার ভয়েই রায়বেরিলিকেও হাতে রেখেছেন রাহুল গান্ধী।’