যানবাহন ক্রয়বিক্রয়ে অর্থলাভের যোগ আছে। চাকরিতে উন্নতি হবে। প্রিয়জন সম্পর্কে উন্নতি। ... বিশদ
আর সেখানেই চমকমপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে। শরিক দল সঙ্গে নিয়ে এনডিএ’র শক্তি প্রদর্শন করে মঙ্গলবার মোদি মনোনয়ন জমা দেন। তবে তিনি একা নন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপি থেকে এই কেন্দ্রে মনোনয়ন জমা দেন আরও একজন। সুরেন্দ্র নারায়ণ সিং। বারাণসীর রোহানিয়া বিধানসভার প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক। এখন নিজেকে পরিচয় দেন বিজেপি কর্মী হিসেবে। তিনিও বারাণসীতে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দেন। ওয়াকিবহাল মহলে প্রশ্ন ওঠে, নরেন্দ্র মোদির নিজের মনোয়নপত্রে ভরসা নেই? একজন ডামি প্রার্থীকে দিয়েও মনোনয়ন ভরাতে হল? তবে সুরেন্দ্রর মনোনয়ন বাতিল হয়ে গিয়েছে।
গতবার, ২০১৯ সালে বারাণসী থেকে মোদির বিরুদ্ধে প্রার্থী ছিলেন ২৫ জন। আর এবার মোদির বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে চেয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ৪০ জন। যার মধ্যে রয়েছেন চারজন মহিলাও। এই নির্দলদের মধ্যে অন্যতম কমেডিয়ান শ্যাম রঙ্গিলা। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু শেষপর্যন্ত তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়ে গিয়েছে। সুরেন্দ্রর মনোনয়নও গৃহীত হয়নি। আপাতত সাত জনের মনোনয়ন গৃহীত হয়েছে। গতবারের মতো এবারও মোদির মূল প্রতিপক্ষ কংগ্রেস প্রার্থী অজয় রাই। শেষপর্যন্ত আসরে কতজন প্রার্থী থাকবেন, সেটাই এখন দেখার।
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, শেষ দফার ভোটে পাঞ্জাবের ১৩ আসন থেকে মনোয়ন জমা দিয়েছেন ৫৯৮ জন। এখানে আম আদমি পার্টি, কংগ্রেস, বিজেপি আর শিরোমণি অকালি দল, চতুর্মুখী লড়াই। পাঞ্জাবে ইন্ডিয়া জোটের শরিকরা একে অন্যের বিরুদ্ধে লড়লেও পাশেই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল চন্ডীগড়ের একমাত্র আসনে কংগ্রেসের পাশে রয়েছে আপ। ওই কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী প্রাক্তন তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারি।
শেষদিনের ভোটে উত্তরপ্রদেশের ১৩ আসনে মনোয়ন জমা পড়েছে ৩১৭ জন। পশ্চিমবঙ্গে ১ জুন নয়টি কেন্দ্রে ভোট। তার জন্য মনোনয়ন জমা পড়েছে ২১৫ টি। বিহারের আট আসনের ভোটে লড়তে ২১৯ জন মনোনয়ন জমা করেছেন। আর সব মিলিয়ে সাত দফার নির্বাচনে লোকসভার ৫৪৩ আসনের জন্য মোট মনোনয়ন জমা পড়েছে ১৮ হাজার ৬০৫ টি। লোকসভা নির্বাচন বলে কথা!