প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
মামলাকারীর দাবি, ২০১৭ সালে কেন্দ্রীয় সরকার মেন্টাল হেলথ কেয়ার নামে একটি আইন তৈরি করেছে। ওই আইনের ১০০ নম্বর ধারায় আত্মহত্যার প্রবণতা রুখতে একাধিক পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। আইনে একইসঙ্গে রয়েছে প্রতিটি জেলাকে ৮৩ লক্ষ টাকা প্রদানের সংস্থান। মামলাকারীর আরও বক্তব্য, সাতবছর কেটে যাওয়ার পরও কেন্দ্রের ওই আইন কার্যকর করেনি পশ্চিমবঙ্গ সরকার। আইনটি বাংলায় কার্যকর করার দাবিতে এবং আত্মহত্যার প্রবণতা রুখতে রাজ্যের পদক্ষেপ জানতে চেয়েই মামলাটি করা হয়েছে। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা আগামী বৃহস্পতিবার।
গতবছর সংসদে পেশ করা একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮-২৩ সালের মধ্যে কেন্দ্রীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্তত ৯৮ জন পড়ুয়া আত্মঘাতী হয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে একাধিক কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, আইআইটি, এনআইটি, আইআইএম প্রভৃতি বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মেধাবী তরুণদের আত্মহত্যার এই মর্মান্তিক প্রবণতা রুখতে রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ জানতে চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন মামলাকারী।