কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
সমস্যা সমাধানের একটি জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত পিকে’র টিম সূত্রে মঙ্গলবার জানানো হয়েছে। তারা জানিয়েছে, সম্প্রতি দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসিন্দা জনৈক অরিন্দম বিট দিদিকে বলো’য় ফোন করে বলেন, সম্প্রতি বন্যা বিধ্বস্ত কর্ণাটকের উত্তর কান্নড় জেলায় তাঁর দিদি ও জামাইবাবু সপরিবারে আটকে পড়েছেন। তাঁদের আশপাশে আরও ১৯টি বাঙালি পরিবার একইভাবে জলমগ্ন হয়ে আতঙ্কে রয়েছে। কর্ণাটক প্রশাসনের তরফে তাঁদের কাউকে উদ্ধার করার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না টানা তিন-চারদিন ধরে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী যদি এব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করে এই পরিবারগুলির প্রাণরক্ষার উদ্যোগ নেন, সেই অনুরোধ জানান অরিন্দমবাবু। পিকে’র টিম সমস্যার কথা শুনেই নবান্নে রাজ্যের দুর্যোগ মোকাবিলা দপ্তরের মন্ত্রী জাভেদ খানের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি সবিস্তারে জানায়। জাভেদ তাঁর দপ্তরের প্রধানসচিব দুষ্মন্ত নারিয়ালকে দ্রুত এনিয়ে পদক্ষেপ করতে নির্দেশ দেন। দুষ্মন্ত তৎক্ষণাৎ কর্ণাটকের প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে বন্যা দুর্গত ওই পরিবারগুলিকে উদ্ধার করার আর্জি জানান। কর্ণাটক প্রশাসনও তাতে সাড়া দিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে উদ্ধার করে কয়েকজনকে স্থানীয় একটি হোটেলে রাখার বন্দোবস্ত করে। নবান্নকে সেই সংবাদ কর্ণাটক সরকার জানিয়েও দেয়। অরিন্দমবাবু এজন্য ‘দিদিকে বলো’ বিভাগকে ধন্যবাদও জানান।