গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
সাধারণত ভোটের ডিউটি করতে ভোটকর্মীদের মধ্যে অনীহা দেখা যায়। অনেকে এই কাজের হাত থেকে নিষ্কৃতি পেতে নানা ধরনের কারণ দর্শিয়ে দরখাস্ত জমা দেন প্রশাসনের কাছে। আবার অনেকে ভোটকেন্দ্রের মান ঠিক না হওয়ার যুক্তি দিয়ে দায়িত্ব নিতে চান না। কিন্তু ফলতার স্কুলটির ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বিপরীত ছবি উঠে আসছে। প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, অনেক আগে থেকেই মূলত শিক্ষিকারা তাঁদের বিভিন্ন সোর্স মারফত প্রশাসনের কাছে এখানে প্রিসাইডিং অফিসারের কাজ করার জন্য দরবার করতে শুরু করেছেন। তবে শেষমেশ কাদের সেই বুথে পাঠানো হবে তা জেলা প্রশাসনের উপরই নির্ভর করছে।
এসি ভোটকেন্দ্র এবং অন্যান্য পরিকাঠামোর পাশাপাশি, যে সব ভোটকর্মী রাতে থাকবেন স্কুলে তাঁদের খাওয়া দাওয়ারও সমস্যা হবে না বলে জানা গিয়েছে। মিড ডে মিলের রাঁধুনিরা সেই কাজ করবেন বলে ঠিক হয়েছে। বাকি যেসব স্কুলে ভোট কেন্দ্র হয় সেখানে এমন পরিবেশ অমিল বলেই বক্তব্য অনেক ভোটকর্মীর। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগের নির্বাচনেও এই স্কুলে দু’টি বুথ হয়েছিল। কিন্তু সেবার সেখানে ভোটের ডিউটি পালন করার জন্য এবারের মতো উৎসাহ ছিল না। কিন্তু অনেকে মনে করছেন, গতবার যাঁরা এখানে ভোটের কাজ করে গিয়েছেন তাঁরা স্কুলের সাজানো-গোছানো পরিবেশ দেখে প্রশংসা করেছেন এবং লোকমুখে এই স্কুলের কথা প্রচার হয়েছে সব জায়গায়। আর সে কারণেই মহিলা ভোটকর্মীরা এই বিদ্যালয়ে ভোটের ডিউটি করতে আগ্রহী।