প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
সেলিম মঙ্গলবারই ভাঙড়ে দাঁড়িয়ে জোট ভাঙার জন্য আইএসএফের ভাঙড়ের বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকিকে দায়ী করেছিলেন। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাল্টা জবাব দিলেন নৌশাদ। লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন এই দুই প্রাক্তন জোট সঙ্গীর তরজা ফের উত্তেজনা তৈরি করল রাজনৈতিক মহলে।
মঙ্গলবার ভাঙড়ের কাঁঠালিয়ায় যাদবপুর লোকসভার সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের সমর্থনে জনসভা করেন সেলিম। তিনি সেখানে বলেন, ‘জোট না হওয়ার জন্য বিমানবাবুকে দায়ী করে যা রটানো হয়েছে, সেটা ঠিক নয়। নৌশাদের জন্যই জোট হয়নি।’ এই ঘটনার পর বুধবার যাদবপুর লোকসভার আইএসএফ প্রার্থী নুর আলম খানের সমর্থনে বারুইপুরের ধপধপি দু’নম্বর পঞ্চায়েতে প্রচার করেন নৌসাদ। সেখানে তিনি জোট ভাঙার দায় সরাসরি চাপান সিপিএমের উপর। চাঁচাছোলা ভাষায় বলেন, ‘বহুবার বামেদের সঙ্গে বসেছিলাম। যাদবপুর আসন চেয়েছিলাম আমরা। কিন্তু ভৌগলিক কারণ সহ নানা ধরনের কথা আমাদের বলা হয়। তা আমরা যদি জনসমক্ষে নিয়ে আসি তখন কিন্তু সেলিম সাহেবরা বুঝতে পারবেন, জোট করার ইচ্ছে থাকলে হোয়াটসঅ্যাপে টেক্সট (লিখে দিলে) করে দিলেই জোট হয় না। বামেদের শর্তে আমাদের দল চলে না। বামেদের পাশাপাশি জোট ভাঙার দায় কংগ্রেসেরও।’ পাশাপাশি তাঁর দাবি, তৃণমূলের শওকত মোল্লার জন্য অশান্ত হচ্ছে ভাঙড়। আইএসএফ কর্মীদের মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। তবুও ভাঙড়ে লিড পাবে আইএসএফ।