প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
এদিন সভায় ২০ মিনিটের ভাষণের প্রায় পুরোটাই তিনি ধর্মীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলে গিয়েছেন। রামায়ণের বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টায় খামতি ছিল না। তিনি বলেন, ‘গঙ্গাসাগরে কপিলমুনির আশ্রম রয়েছে। এই জায়গায় কপিলমুনির শাপে রামচন্দ্রের পূর্বপুরুষরা ভস্ম হয়ে গিয়েছিলেন। পরে ভগীরথ তপস্যা করে মা গঙ্গাকে এখানে এনেছিলেন। এরপরই রাজার সব সন্তান উদ্ধার পায়। তাই এই ভূমিতে রামরাজত্ব প্রতিষ্ঠা হওয়া উচিত।’ এরপরই তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে একালের রামচন্দ্র বলে দাবি করে বসেন।
মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থী অশোক পুরকাইতের সমর্থনে এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে সুকান্ত আরও বলেন, ‘সীতাকে উদ্ধার করার জন্য রামভক্ত বানরসেনারা সাগরের উপর পাথর ফেলে সেতু তৈরি করেছিল। সেই সময় এক কাঠবিড়ালিও সেই কাজে তার সামান্য ক্ষমতা নিয়েই শামিল হয়। মথুরাপুরে বিজেপি প্রার্থীকে জিতিয়ে সেই কাঠবিড়ালির মতো ভূমিকা আপনারা পালন করুন।’ রামমন্দির প্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘পুরোহিতদের নির্দেশ মেনে প্রধানমন্ত্রী রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেছেন। সেই প্রধানমন্ত্রীকে একটা ভোট না দিতে পারলে, একটা সিট জেতাতে না পারলে মহাপাপ হবে।’ তাঁর দাবি, বিজেপি এখানে ৩০টার বেশি সিট পেলে আগামী ছ’মাসের মধ্যে তাঁরাই এই রাজ্যে সরকার গঠন করবেন। দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে এদিন সুকান্তবাবু সাগর, পাথরপ্রতিমা ও কুলপি ব্লক মিলিয়ে মোট তিনটি সভা করেন।