অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
অন্যদিকে কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় প্রচার করেন। বাম-কং জোট প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্য এদিন বিশিষ্টদের সঙ্গে আড্ডায় মাতেন। সূর্য সেন স্ট্রিটের নির্মল ভবনের এই আড্ডা থেকে বাদশা মৈত্র, মানসী সিনহা, বিমল চক্রবর্তী, মন্দাক্রান্তা সেন সকলেই সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের মাধ্যমে বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছেন। এছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। প্রদীপবাবুর বক্তব্যে ধর্মনিরপেক্ষতার পথে থেকে কাজ করার কথা শোনা যায়।
এদিন বিকেলে মালাদেবীর সমর্থনে বেহালার ঠাকুরপুকুর বাজার থেকে রোড শো আয়োজন করেছিল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। সেখানে প্রার্থী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বেহালা পূর্বের বিধায়ক রত্না চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদ তারক সিং সহ অন্যান্য কাউন্সিলার এবং স্থানীয় নেতারা। মিছিলে প্রচুর জনাসমাগম চোখে পড়ে। পরে সন্ধ্যায় যোধপুর পার্কে মিছিল করেন তৃণমূল প্রার্থী। যোধপুর পার্কের মিছিলে ছিল নদীয়ার ১৪ মহিলা ঢাকি, জঙ্গলমহলের ২২ আদিবাসীর মশাল নৃত্য সঙ্গে বাংলার পাঁচ মনীষীর মডেল। ৯৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার মৌসুমী দাসের আয়োজনে বর্ণময় এই শোভাযাত্রা রহিম ওস্তাগর, গোবিন্দপুর, লেক গার্ডেন্স হয়ে লর্ডস বেকারি মোড়ে শেষ হয়। অন্যদিকে এদিন সকালে এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম ৬৫ নম্বর ওয়ার্ডে বালিগঞ্জ ফাঁড়ি থেকে প্রচার শুরু করেন। আর বিকেলে ৮৬ নম্বর ওয়ার্ডে হাজরা ল’কলেজ থেকে প্রচার শুরু করেন। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সকালে জোকার পর বিকেলে বেহালা পশ্চিম বিধানসভা এলাকায় বুড়ো শিবতলা থেকে প্রচার শুরু করেন।