প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
ভুক্তভোগীদের কথায়, এখন ভোট নিয়ে সকলে ব্যস্ত। প্রশাসনের এদিকে কোনও নজর নেই। রাজনৈতিক দলগুলিও ব্যস্ত ভোট প্রচার থেকে মিটিং মিছিল নিয়ে। কিন্তু প্রাকৃতিক বিপর্যয় হলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে আমজনতা। এলাকার মানুষের কথায়, ভোট ঘোষণার আগেই সেচদপ্তর থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল, নদী বাঁধের দুর্বল জায়গাগুলি সংস্কার করা হবে। এজন্য টেন্ডার ডাকা হয়েছে। বাস্তবে তার একটারও কাজ হয়নি।
সেচদপ্তরের একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই সব নদী বাঁধ মেরামতের জন্য টেন্ডার ডাকা হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু তাতে একজনও অংশ নেয়নি। ফলে সরকারি নিয়ম মেনে ফের দ্বিতীয়বার যখন টেন্ডার ডাকা হয়, ততদিনে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। ফলে এখন তা আটকে গিয়েছে। তাই আগামী ৪ জুন ভোটের ফল ঘোষণার পরই এই কাজ করা হবে। সেচদপ্তরের এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, কালবৈশাখীর কারণে আমাদের টিমও তৎপর আছে। রোজ হেস্টিংস থেকে মহেশতলা, বজবজ হয়ে ফলতা ও কুলপি পর্যন্ত নদী বাঁধের এই বাঁ দিকে নজরদারি করা হচ্ছে। আপাতত আতঙ্কের কিছু নেই। যদি এর ভিতর জরুরি কোনও ঘটনা ঘটে যায়, তাহলে নির্বাচন কমিশনের অনুমতি সাপেক্ষে আমাদের এগতে হবে।