কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
বারাসত লোকসভা থেকে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন স্বপন মজুমদার। তাঁকে প্রার্থী করা নিয়ে দলের একটি অংশের মধ্যে বিস্তর ক্ষোভ। ফলে দফায় দফায় দলের উচ্চ নেতৃত্বকে বৈঠক করে ‘অভিমানী’ বিজেপি নেতা-কর্মীদের প্রচারে নামতে অনুরোধ জানানো হয়। তারপর পরিস্থিতি একটু হলেও স্বাভাবিক হয়। কিন্তু শনিবার রাতে প্রবীণ নেতাকে মারধর করার ঘটনা কার্যত ‘বেআব্রু’ করেছে পদ্ম পার্টির ভিতরের গণ্ডগোলকে। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বারাসতের বরিশাল কলোনির বাসিন্দা উচ্চ মাধ্যমিকের কৃতী সৌম্যদীপ সাহাকে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। অভিযোগ, স্বপনবাবু চলে যাওয়ার মিনিট খানেকের মধ্যেই বিজেপির দুই গোষ্ঠীর কথা কাটাকাটি শুরু হয়। তারপর বিজেপির শক্তি প্রমুখ শ্রীকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়কে বেধড়ক মারধর করে বিজেপির কয়েকজন। সাধারণ মানুষ ছুটে আসেন। শ্রীকৃষ্ণবাবুর ছেলে অর্ণব চট্টোপাধ্যায় বাবাকে বাঁচাতে যান। তখন অর্ণবকেও বেধড়ক মার মারে বিজেপির লোকজন বলে অভিযোগ। আক্রান্ত শ্রীকৃষ্ণবাবু বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে বিজেপি করছি। কিন্তু ভোটের আগে দলের লোকের কাছে এভাবে আক্রান্ত হতে হবে বুঝতে পারিনি। যাঁরা মারধর করেছেন তারা নামেই বিজেপি। আসলে তাঁরা দুষ্কৃতী। দলকে শেষ করতে এসেছে। আমাকে ও ছেলেকে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে হয়েছে। দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে থানায় অভিযোগ জানিয়েছি।’ বিজেপির রাজ্য নেতা তাপস মিত্র বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা শুনিনি। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’