কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
মাঝপুকুরে কোচেন ও বাবুনের বাড়িতে খাটের তলায় বস্তা বস্তা গাঁজা রয়েছে বলে গোপন সূত্রে জানতে পারে পুলিস। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেই গাঁজাই উদ্ধার করতে গিয়েছিল বারুইপুর থানার পুলিস। তখন তাঁদের ঘিরে ধরে গ্রামবাসীরা। অভিযোগ, একটি ঘরের মধ্যে আটকে আলো নিভিয়ে শাবল, লাঠি, ইট দিয়ে মারা হয় পুলিস কর্মীদের। এই ঘটনায় এসআই, এএসআই সহ মোট ১৩ জন পুলিস কর্মী কমবেশি আহত হয়েছেন।
এদিন সকালে ওই মাঝপুকুরে গিয়ে দেখা গেল, গোটা এলাকা থমথম করছে। কোচেন ও বাবুনের বাড়ির দরজায় তালা। বাড়ির মহিলারা অন্য বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। গোটা এলাকাই কার্যত পুরুষহীন। গ্রামের মহিলাদের অভিযোগ, পুলিস সাদা পোশাকে এসেছিল। তাঁরা এক মহিলাকে মারধর করে টাকা লুটের চেষ্টা করছিল। তখন তাঁদের বাইরের লোক মনে করে গ্রামবাসীরা ঘিরে ফেলেন এবং আটকে রাখেন। কেউ তাঁদের মারধর করেননি।
এদিকে, বাবুন তরফদারের বাড়িতে ঢোকার মুখে দেখা গেল মাটির গাড়ি পরপর দাঁড়িয়ে আছে। কোচেন তরফদারের বাড়িতে রয়েছে ধান ও বালির বস্তা। তাদের পরিবারের মহিলারা বলেন, তৃণমূল কর্মী বাবুন ও কোচেন মাটি, বালি, ধানের ব্যবসা করে। মাদকের খোঁজে বাড়িতে পুলিস ঢুকলেও বাড়িতে কিছুই পাননি তাঁরা। স্থানীয় পঞ্চায়েতের উপপ্রধান তৃণমূল নেতা মোবারক সর্দার বলেন, অভিযুক্ত দু’জন তৃণমূলের কেউ না। পুলিস দোষীদের গ্রেপ্তার করুক।