প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
যুব দল গঠনে মরশুমের শুরু থেকেই জোর দিয়েছে ম্যানেজমেন্ট। কর্তাদের সেই স্বপ্ন আরও একটু উস্কে দিয়েছেন কুয়াদ্রাত। তাঁরই পরিকল্পনায় একই সিস্টেমে খেলছে সিনিয়র ও যুব দল। বিনো জর্জের সঙ্গে খুঁটিনাটি আলোচনাও সারেন কার্লেস। ক্লেটনদের মতো কখনও ৪-৫-১ বা ৪-৪-১-১ ছকে মাঠে নামেন আদিল, গুইতেরা। ময়দান হোক বা বারাকপুর, যুব দলের ম্যাচে হাজির থাকেন স্প্যানিশ কোচ। এভাবেই জহুরির চোখ খুঁজে নিয়েছে আমন, শ্যামলদের। সিনিয়র স্কোয়াডের পাশাপাশি রিজার্ভ দলের জন্যও একই সিস্টেম প্রযোজ্য। শুধু তাই নয়, অনূর্ধ্ব-১৭ দলকেও এই সিস্টেমের আওতায় আনার চেষ্টায় কুয়াদ্রাত। পাশাপাশি ম্যাচ টাইমের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। চলতি মরশুমে প্রায় ৪০টি ম্যাচ খেলেছে রিজার্ভ দল। কসবার ইস্ট বেঙ্গল আবাসনে একই সঙ্গে থাকেন ফুটবলাররা। সাপোর্ট স্টাফেদের কোর গ্রুপ রিপোর্ট দেয় কুয়াদ্রাতকে। লগ্নিকারী সংস্থাও সচেষ্ট। সবমিলিয়ে টিম ম্যানেজমেন্ট আশাবাদী এক সিস্টেম ফর্মুলায় মিলবে সাফল্যের সোনালি দিশা।