কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃদুলাদেবীদের বাড়ি নিতুড়িয়া থানার পর্বতপুর গ্রামে। বর্তমানে তাঁর একটি পুত্র ও কন্যা রয়েছে। কর্মসূত্রে তাঁরাও বাইরে থাকেন। পারিবারিক যোগাযোগ ব্যবস্থার কথা ভেবে বর্তমানে তাঁরা রঘুনাথপুর-বরাকর রাজ্য সড়কের পাশে সরবড়িতে বাড়ি তৈরি করে বসবাস শুরু করেন। মৃদুলাদেবীর স্বামী একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের গ্রুপ সি কর্মী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওইদিন মৃদুলাদেবীদের দু’টি বিয়ে বাড়িতে আমন্ত্রণ ছিল। দু’টি বিয়ে বাড়ির আমন্ত্রণ রক্ষার জন্য মৃদুলাদেবী তাঁর কাকা শ্বশুর ও শাশুড়ির সঙ্গে টোটোতে করে বাঘারডাঙার বিয়ে বাড়িতে যান। তাঁর স্বামীকে ভামুরিয়া গ্রামের বিয়ে বাড়িতে পাঠান। কাকা শ্বশুর ও শাশুড়ির সঙ্গে বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার সময়ই একটি লরি তাঁদের টোটোতে ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনায় তিনজনেরই মৃত্যু হয়। টোটো চালক জখম হয়েছেন।
মৃতদের আত্মীয় বিধান গড়াই থানার সামনে দাঁড়িয়ে বলেন, রাতে ওরা তিনজন একটি টোটোতে বিয়ে বাড়ি গিয়েছিল। সাড়ে ১০টা নাগাদ দুর্ঘটনার পাই। খবর পেয়ে ছুটে আসি। রাতেই তিনজনের মৃত্যু হয়। এভাবে পরিবারের তিন সদস্যকে হারাতে হবে ভাবতেই পারছি না। লরি চালকের কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি চাই।