এক্সিট পোল নিয়ে ৪৮ ঘণ্টার তর্ক-বিতর্কের পর অবশেষে প্রকৃত ফলাফলের মাহেন্দ্রক্ষণ উপস্থিত। নির্ঘণ্ট ঘোষণা থেকে আড়াই মাস। সাত দফা।
এক্সিট পোল যাই বলুক না কেন, বিরোধীদের আত্মবিশ্বাসের চাপে ‘ইন্ডিয়া’র সব দাবিই মেনে নিল নির্বাচন কমিশন।
আজ ভোট গণনা। বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে কী হবে? ঘোড়া কেনাবেচায় লাগাম টানা যাবে? ক্ষমতার মসৃণ হাতবদল হবে তো?
অপরাধীকে গ্রেপ্তার নয়, বিরোধীদের কণ্ঠরোধেই বেশি তৎপর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। মোদি জমানায় বারবার উঠেছে এই অভিযোগ।
‘অপেক্ষা করুন। ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ।’ ভোটের সম্ভাব্য ফলাফল ইস্যুতে সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন সোনিয়া গান্ধী।
যে কোনও সময় স্মার্টফোনের হোয়াটসঅ্যাপ বা মেসেজে ঢুকতে পারে লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল! আসতে পারে পিডিএফ বা লিঙ্ক। হাতের মুঠোয় ফলাফল দেখতে পিডিএফ বা লিঙ্কে করলেই মুহূর্তে ফাঁকা হবে অ্যাকাউন্ট!
দীর্ঘ দু’মাস ধরে এই প্রচণ্ড গরমে ভোট করানো ঠিক হয়নি। এক মাসেই ভোট পর্ব মিটিয়ে দেওয়া উচিত ছিল। সোমবার নিজেদের ভুল স্বীকার করল নির্বাচন কমিশন।
মাসখানেক আগেই পানীয় জলের জন্য হাহাকার পড়ে গিয়েছিল বেঙ্গালুরুতে। আর এবার জুন মাসে গত ১৩৩ বছরের রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টির সাক্ষী থাকল কর্ণাটকের রাজধানী।
মুম্বইয়ে বহুতল থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন আইএএস দম্পতির মেয়ে। ২৭ বছরের আইনের ছাত্রী ওই তরুণীর নাম লিপি।
মোদি সরকার ফের ক্ষমতায় ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছে বিভিন্ন এক্সিট পোল। তারপরই ভোট গণনার আগের দিন শেয়ার সূচকে রেকর্ড উত্থান।
সতর্ক বিজেপি। এক্সিট পোল নিয়ে প্রত্যাশিত উচ্ছ্বাস শীর্ষ নেতৃত্বের নেই। ফলাফল প্রকাশের আগে সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডাকেন সোমবার দুপুরে।
প্রবল গরমে দু’পাত্তর ঢেলে কাজে নেমেছিল নিশিকুটুম্ব। বহু কসরত করে ঢুকে পড়ে গৃহস্থের বাড়িতে। ফাঁকা বাড়ি। কেউ কোত্থাও নেই। রয়েসয়ে জিনিসপত্র নিয়ে ঝোলায় ভরে বেরোতে যাবে, এমন সময় চোখ আটকে গেল ড্রয়িংরুমের এয়ার কন্ডিশনারে।
প্রেমে আপত্তি পরিবারের। কিশোরীর প্রেমিককে কুপিয়ে খুন করল বাবা ও দাদা। রবিবার বিকেলে নৃশংস ঘটনাটি ঘটেছে নভি মুম্বইয়ে। কিশোরীর দাদাকে আটক করেছে পুলিস।
মধ্যপ্রদেশে পৃথক দু’টি পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ১৭ জনের। সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে কুলামপুরে। সেখানে বরয়াত্রী বোঝাই ট্র্যাক্টর উল্টে মৃত্যু হয় ১৩ জনের।
প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, বারাকপুর ও চুঁচুড়া: সময়ের সঙ্গে ভোট প্রচারে মেরুকরণের জিগির তুঙ্গে তুলছে বিজেপি। রুটি-রুজির প্রশ্ন ছেড়ে ধর্মীয় বিভাজনই যে বিজেপির একমাত্র অস্ত্র, এবার হিমন্ত বিশ্বশর্মাও তা বুঝিয়ে দিলেন। ওড়িশার মালকানগিরিতে প্রচারে গিয়ে অসমের মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ‘ক্ষমতায় এলে কংগ্রেস অযোধ্যায় রামমন্দিরের জায়গায় বাবরি মসজিদ বানাতে পারে। মসজিদের পুনর্নির্মাণ ঠেকাতেই বিজেপিকে ৪০০ আসনে জেতান।’ এর আগে প্রধানমন্ত্রী মোদিওকেও একই সুরে কথা বলতে শোনা গিয়েছিল। অসমের মুখ্যমন্ত্রী এদিন বারাকপুর ও হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের প্রচারেও আসেন। কিন্তু দু’জায়গার কোথাও এমন কোনও জনসমাগম হয়নি, যাতে তা নজর কাড়ে।
মালকানগিরিতে বিজেপির দলীয় কর্মসূচিতে হিমন্ত বলেন, ‘মানুষ জানতে চাইছে, কেন আমরা ৪০০ আসন চাইছি। ভারতে আর যাতে বাবরি মসজিদ তৈরি হতে না পারে, আমাদের সেটা নিশ্চিত করতে হবে।’ দিন কয়েক আগে মোদির মুখেও একই কথা শোনা গিয়েছিল। যদিও কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ইতিমধ্যেই এর পাল্টা উত্তর দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, ‘প্রধানমন্ত্রী মিথ্যা বলছেন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রামমন্দির তৈরি হয়েছে। কংগ্রেস সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশকে সম্মান করে।’ অন্যদিকে, বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংহের সমর্থনে শ্যামনগর অন্নপূর্ণা মাঠের সভায় তৃণমূলকে আক্রমণ করেন হিমন্ত। মমতাকে নিশানা করে তিনি বলেন, ‘গুয়াহাটিতে পেট্রোলের লিটার ৯৬ টাকা আর পশ্চিমবঙ্গে ১০৩ টাকা। লিটার পিছু সাত টাকা করে বেশি নিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। আবার ডিজেলের লিটার পিছু তিন টাকা করে। সেই কারণেই পশ্চিমবঙ্গে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে।’ এদিন হিমন্তের মুখে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথাও শোনা যায়। তাঁর দাবি, অসমের মহিলারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের থেকে বেশি টাকা পান।
হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের বলাগড়ের সভায় ‘একনায়কতন্ত্র’র ঝলক দেখিয়ে গেলেন হিমন্ত। সন্দেশখালি প্রসঙ্গে তিনি রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, ‘অসমে যদি সন্দেশখালির মতো ঘটনা ঘটত, ২৪ঘণ্টার মধ্যে ট্রিটমেন্ট হয়ে যেত।’ তাঁর আরও দাবি, ‘স্টিং অপারেশন কেন করতে হল? বিচার ব্যবস্থার উপরে ভরসা নেই? না কী সত্যকে আড়াল করতে চাওয়া।’ মণিপুরের হিংসা নিয়ে তিনি প্রশ্ন এড়িয়ে যান। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিন প্রসঙ্গে হিমন্ত বলেন, ‘যেভাবে উনি জামিন পেয়েছেন আত্মসম্মান বোধ থাকলে হাতজোড় করে বলতেন, জামিন নেব না।’ দু’দিন আগে বলাগড়ে সভা করে গিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সেই সভাকে টেক্কা দিতে অসমের মুখ্যমন্ত্রীকে দিয়ে সভা করানোর কৌশল নেওয়া হয়। কিন্তু জনজোয়ার বা উন্মাদনার নিরিখে এদিনের সভা অনেকটাই নিস্তরঙ্গ ছিল।
মালকানগিরিতে বিজেপির দলীয় কর্মসূচিতে হিমন্ত বলেন, ‘মানুষ জানতে চাইছে, কেন আমরা ৪০০ আসন চাইছি। ভারতে আর যাতে বাবরি মসজিদ তৈরি হতে না পারে, আমাদের সেটা নিশ্চিত করতে হবে।’ দিন কয়েক আগে মোদির মুখেও একই কথা শোনা গিয়েছিল। যদিও কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ইতিমধ্যেই এর পাল্টা উত্তর দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, ‘প্রধানমন্ত্রী মিথ্যা বলছেন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রামমন্দির তৈরি হয়েছে। কংগ্রেস সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশকে সম্মান করে।’ অন্যদিকে, বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংহের সমর্থনে শ্যামনগর অন্নপূর্ণা মাঠের সভায় তৃণমূলকে আক্রমণ করেন হিমন্ত। মমতাকে নিশানা করে তিনি বলেন, ‘গুয়াহাটিতে পেট্রোলের লিটার ৯৬ টাকা আর পশ্চিমবঙ্গে ১০৩ টাকা। লিটার পিছু সাত টাকা করে বেশি নিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। আবার ডিজেলের লিটার পিছু তিন টাকা করে। সেই কারণেই পশ্চিমবঙ্গে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে।’ এদিন হিমন্তের মুখে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথাও শোনা যায়। তাঁর দাবি, অসমের মহিলারা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের থেকে বেশি টাকা পান।
হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের বলাগড়ের সভায় ‘একনায়কতন্ত্র’র ঝলক দেখিয়ে গেলেন হিমন্ত। সন্দেশখালি প্রসঙ্গে তিনি রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, ‘অসমে যদি সন্দেশখালির মতো ঘটনা ঘটত, ২৪ঘণ্টার মধ্যে ট্রিটমেন্ট হয়ে যেত।’ তাঁর আরও দাবি, ‘স্টিং অপারেশন কেন করতে হল? বিচার ব্যবস্থার উপরে ভরসা নেই? না কী সত্যকে আড়াল করতে চাওয়া।’ মণিপুরের হিংসা নিয়ে তিনি প্রশ্ন এড়িয়ে যান। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিন প্রসঙ্গে হিমন্ত বলেন, ‘যেভাবে উনি জামিন পেয়েছেন আত্মসম্মান বোধ থাকলে হাতজোড় করে বলতেন, জামিন নেব না।’ দু’দিন আগে বলাগড়ে সভা করে গিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সেই সভাকে টেক্কা দিতে অসমের মুখ্যমন্ত্রীকে দিয়ে সভা করানোর কৌশল নেওয়া হয়। কিন্তু জনজোয়ার বা উন্মাদনার নিরিখে এদিনের সভা অনেকটাই নিস্তরঙ্গ ছিল।
