কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
গুজরাত পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে তুষার ভাট গোধরার জয় জালারাম স্কুলের পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক। তিনি ‘নিটে’র ওই অঞ্চলের ডেপুটি সেন্টার সুপারিনটেন্ডেন্ট ছিলেন। এছাড়াও পরশুরাম রায় ও আরিফ ভোরা নামে আরও দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ছ’জনের উত্তরপত্রে এধরনের কারচুপি করার জন্য টাকা নেওয়া হয় বলে তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন। ধৃতদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত রবিবার ‘নিট’ (ইউজি) অনুষ্ঠিত হয়। কয়েকজন পরীক্ষার্থীর ফাঁকা খাতায় উত্তর লেখার জন্য টাকার লেনদেন হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এবিষয়ে পাঁচমহল জেলার শিক্ষা আধিকারিক কিরীট প্যাটেল জানান, ওই অসাধু চক্রের তরফে পরীক্ষার্থীদের বলা হয়, না-জানা প্রশ্ন ফাঁকা ছেড়ে দিয়ে আসতে। পরীক্ষা শেষ হলে তাদের খাতায় উত্তর লিখে দেওয়া হবে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পরীক্ষার দিনই অতিরিক্ত জেলাশাসক ও জেলা শিক্ষা আধিকারিক ওই সেন্টারে পৌঁছন। অভিযুক্ত শিক্ষকের হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ থেকে ১৬ জন পরীক্ষার্থীর নাম ও রোল নম্বর পাওয়া যায়। যেগুলি পরশুরাম রায় তাঁকে পাঠিয়েছিলেন। আধিকারিকদের জেরার মুখে অভিযুক্ত শিক্ষক তুষার ভাট গোটা ঘটনা স্বীকার করে নেন। তিনি জানান, ছ’জন পরীক্ষার্থীর থেকে মাথাপিছু ১০ লক্ষ টাকা করে নেওয়ার কথা হয়েছিল। তারমধ্যে অগ্রিম হিসেবে পাওয়া সাত লক্ষ টাকা তুষারের গাড়ি থেকে মেলে।