কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
নাসা সূত্রে খবর, চাঁদে ফ্লেক্সিবল লেভিটেশন অন আ ট্র্যাক (ফ্লোট) নামক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। এখানে থাকবে ত্রিস্তরীয় ফিল্ম ট্র্যাক। চন্দ্রপৃষ্ঠের উপর পেতে দেওয়া হবে এই বিশেষ ধরনের ট্র্যাক। তারউপর চলাচল করবে চৌম্বকীয় রোবট। পুরোটাই হবে চৌম্বকীয় শক্তির সাহায্যে। তবে অন্যান্য রোবটের মতো এর চাকা বা হাত-পা থাকবে না। নাসা জানিয়েছে, চাঁদে ধুলো আটকানোর লক্ষ্যেই এই ভাবনা।
বিভিন্ন ওজনের পেলোড নিয়ে ঘুরতে পারবে বিশেষ ধরনের এই রোবটগুলি। গতি থাকবে ঘণ্টায় ১.৮ কিমি। এবিষয় এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে, ‘চাঁদের কঠিন আবহাওয়ায় স্বায়ত্তশাসিতভাবে কাজ করবে ফ্লোট। ভবিষ্যতে প্রয়োজন অনুযায়ী ট্র্যাকগুলিকে গুটিয়ে নিয়ে ফের ব্যবহার করা যাবে।’
পরিকল্পনার বাস্তবায়নের আগে হবে একধিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা। দ্বিতীয় পর্যায়ে রোবট এবং ট্র্যাকের প্রোটোটাইপ নির্মাণ করবে নাসা। তারপর হুবহু চাঁদের মতো পরিবেশে সেগুলিকে পরীক্ষা করে দেখা হবে। চাঁদের পরিবেশে প্রযুক্তির কার্যকারিতা এবং আয়ুর আভাস পেতেই এই পদক্ষেপ। নাসা জানিয়েছে, ‘২০৩০ সালের পরে সক্রিয় লুনার বেস তৈরির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করবে এই প্রযুক্তি।’