গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বিচারপতি খান্না বলেন, ‘কিছুই অনুমান করবেন না। কিছু বোঝার চেষ্টাও করবেন না। আমরা কোনও পক্ষের হয়ে কিছু বলছি না। আদালত শুধু বিষয়টি খোলা মনে দেখছে। আমরা কোনও পক্ষকেই চমক দিতে চাই না। অন্তর্বর্তী জামিন হোক বা না হোক, সম্ভাবনার জন্য তৈরি থাকতে হবে।’ এরপরই আগামী ৭ মে পর্যন্ত এই মামলার শুনানি স্থগিত রাখে আদালত। এর আগে গত ৩০ এপ্রিল শুনানি চলাকালীন শীর্ষ আদালত প্রশ্ন তুলেছিল, লোকসভা নির্বাচনের সময়ই কেন কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার করা হল? এই নিয়ে ইডির জবাবও তলব করে সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেলকে উদ্দেশ করে ডিভিশন বেঞ্চ বলে, ‘জীবন এবং স্বাধীনতা যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আপনি তা অস্বীকার করতে পারেন না।’ গত ২১ মার্চ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারির বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। তবে হাইকোর্ট কেজরিওয়ালের পক্ষে নির্দেশ দেয়নি। এরপরই শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি।