রাজ্য

এনসিটিই রিপোর্ট চাওয়ায় কয়েকশো বিএড ও ডিএলএড কলেজ বিপাকে

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পরে এবার কেন্দ্রীয় নিয়ামক সংস্থা এনসিটিই। পারফর্ম্যান্স অ্যাপ্রাইজাল রিপোর্টে শিক্ষকশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলির কাছে ল্যান্ড ডিড বা দলিলের আসল কপি পিডিএফ আকারে চেয়েছে তারা। একইসঙ্গে দিতে হবে ভবন এবং ক্যাম্পাসের ছবি। ডিএলএড এবং বিএড-এমএড, সব কলেজকেই এই তথ্য দিতে হবে। এর ফলে ২০১৭ সালের পরে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে নো-অবজেকশন সার্টিফিকেট নিয়ে খোলা বহু কলেজ বিপাকে পড়তে চলেছে বলে সূত্রের খবর।
বর্তমানে রাজ্যে এই ধরনের কলেজের সংখ্যা ১২৮০। তবে, তার মধ্যে ৬০০টিই খোলা হয়েছে ২০১৭ সালের পরে। ৩০০টি ডিএলএড এবং ৩০০টি বিএড কলেজ খোলা হয়েছে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের দাবি। তবে, এদের ক্ষেত্রে অনেক খামতিই ছিল বলে অন্দরের খবর। সেসময় শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। এই সময়েই ঢালাও এনওসি পেয়েছে কলেজগুলি। সেগুলির অনুমোদিত জমি এবং ভবন ছিল কি না, তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলছেন অন্য কলেজের কর্ণধাররাই। তাহলে কি একটা বড় অংশের কলেজ এবার বন্ধের মুখে? এনসিটিই কড়া ব্যবস্থা নিলে, সেই সম্ভাবনাই প্রবল বলে মনে করছেন তাঁরা।
নতুন শিক্ষাবর্ষে ডিএলএডে অ্যাডমিশনের আগে ফিজিক্যাল ইনসপেকশন বা সশরীরে গিয়ে পরিদর্শনের উদ্যোগ নিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তবে, পরিকাঠামোর অভাবে সমস্ত কলেজে তা করা যায়নি। যেগুলিতে হয়েছে, তাতে সঠিকভাবে সবকিছু খতিয়ে দেখা গিয়েছে কি না, সেই প্রশ্নও উঠছে। তবে, কেন্দ্রীয় নিয়ামক সংস্থা যেভাবে আসল ছবি পিডিএফ আকারে চেয়ে পাঠিয়েছে, তাতেই সমস্যা হবে যোগ্যতামানের নীচে থাকা কলেজগুলির।
একজন কলেজ ব্যবস্থাপক বলেন, জমি আছে কি না, সেটা গুরুত্ব দিয়ে দেখবে এনসিটিই। দাগ নম্বর ধরে তা মিলিয়ে দেখা সম্ভব। জমি থাকলেও তার উপরে বিল্ডিং তৈরি করে নেওয়া যাবে। তবে, যদি জমিই না-থাকে, তাহলে তো বিল্ডিং তৈরির সম্ভাবনা নেই। সেখানেই আটকাবে কলেজগুলি। এছাড়া, প্যান-সহ শিক্ষকদের প্রোফাইল পাঠাতে গিয়েও হোঁচট খাবে তারা। ইউনাইটেড এডুকেশন ফোরামের সভাপতি তপন বেরা বলেন, ‘এনসিটিইর নিদের্শকে স্বাগত জানাই। শিক্ষক শিক্ষণের মতো বিষয়ে ১০০ শতাংশ স্বচ্ছতা থাকা উচিত।’
3d ago
কলকাতা
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

গৃহসুখ বৃদ্ধি ও সপরিবারে আনন্দ উপভোগ। অন্যের দোষের দায়বহন করতে হতে পারে।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.০৭ টাকা৮৪.৮১ টাকা
পাউন্ড১০৮.৬৫ টাকা১১২.২০ টাকা
ইউরো৯১.৫৭ টাকা৯৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
17th     September,   2024
দিন পঞ্জিকা