শরীর ও স্বাস্থ্য

হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টের খুঁটিনাটি

পোলাওয়ের সঙ্গে যেমন মাটন, লুচির সঙ্গে যেমন ছোলার ডাল, ফিশফ্রাইয়ের সঙ্গে যেমন কাসুন্দি— ঠিক তেমনই মুখের সঙ্গে চুলের ভাব-ভালোবাসা। একজনকে ছাড়া অন্যজন অচল নয়, তবে কেমন যেন ম্লান! একটা সময় ছিল, যখন রাজপুরুষরা কাঁধ অবধি যত্নে পরিপাট করা চুল রাখতেন। লম্বা-চওড়া শরীরে সেই চুল আভিজাত্য বয়ে আনত। রাজমহিষীরাও পিছিয়ে ছিলেন না। চুলের কারুকাজ ও যত্নের জন্য স্নানঘরে আলাদা রূপটানের ঘর থাকত। চুল সাজাতে লোহার কাঁটার চল ছিল মহেঞ্জোদারো সভ্যতার সময়ও। 
সভ্যতা মানুষের হাত ধরে পাল্টে পাল্টে যায়। কিন্তু ইতিহাস তাকে ভোলে না। একবিংশ শতকে পৌঁছে চুল নিয়ে ভাবতে বসলে বোঝা যায় চুলের কদর আজও কমেনি। কাঁধ ছোপানো লম্বা চুলের জায়গায় নানা কেতাদুরস্ত কাট এসেছে ঠিকই, ছোট চুল রাখার ফ্যাশনও এসেছে বটে, তবে ঘন ও স্বাস্থ্যকর চুলের চাহিদা যুগ যুগ ধরেই তুঙ্গে। কিন্তু বর্তমানে জীবনযাত্রা, অবৈজ্ঞানিক খাদ্যাভ্যাস ও মানসিক চাপ স্বাস্থ্যের সঙ্গে চুলের উপরও প্রভাব ফেলে। সঙ্গে রয়েছে জিনগত সমস্যা। ফলে সহজেই চুল পড়ে মাথা খালি হয়ে যায় অনেকের। মহিলাদের ক্ষেত্রে মাথার চুল পাতলা হতে শুরু করে। চুলের ঘনত্ব কমতে থাকে। এমনকী, চুল বেঁধে রাখার পরেও কারও কারও মাথার ত্বক দৃশ্যমান থাকে। সিঁথিও চওড়া হওয়া শুরু হয়। মেয়েদের চুল পড়ার এই লক্ষণকে বলে ‘ফিমেল প্যাটার্ন হেয়ার লস’। ছেলেদের বেলায় এই প্যাটার্ন একটু আলাদা। ছেলেদের বেলায় প্রথমে কপালের দু’পাশ থেকে চুল উঠে যাওয়া শুরু করে। একে বলে ‘মেল প্যাটার্ন হেয়ার লস’। তবে ইদানীং দেখা যায়, নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই এই নির্দিষ্ট প্যাটার্ন মেনে সবকিছু হচ্ছে না। কোনও না কোনওভাবে চুল উঠে মাথা ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। এক একটি মুখ থাকে, যাদের সঙ্গে কেশহীন মস্তক দিব্য মানিয়ে যায়। বরং সেটাই তাঁরা ‘স্টাইল স্টেটমেন্ট’ করে ফেলেন। কিছু সেলিব্রিটিও এই দলে রয়েছেন। তবে বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে চুলহীন মাথা সৌন্দর্যে প্রভাব ফেলে। ব্যক্তিত্বে ছাপ ফেলে। মাথাজোড়া টাক অনেক সময়ই হীনমন্যতার কারণ হয়ে ওঠে। তাই লোকসমক্ষে অনেকেই পরচুলা ব্যবহার করেন। তবে পরচুলার সামলানোর নানা সমস্যা আছে। এটি সকলের সামনে একবার মাথা থেকে খুলে গেলে হাসির পাত্র হতে পারেন। তাছাড়া ভালোমানের পরচুলা না হলে তা মাথার ত্বকে চর্মরোগও তৈরি করতে পারে। এই সকল সমস্যার একটিই সমাধান— চুল প্রতিস্থাপন বা হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট। এটির সবচেয়ে বড় সুবিধা, সম্পূর্ণ নিজের চুল ব্যবহার করে এই চিকিৎসা করা হয়। সাধারণত, মাথার পিছনের দিকের চুল আজীবন থাকে। এই চুল তুলে এনেই গোটা মাথায় চুল বসানো হয়। এই চুল স্থায়ী ও তা আকারে  বাড়ে। সরকারি হাসপাতালেও এই চিকিৎসা হয়। 
কী কী পদ্ধতি
চুল প্রতিস্থাপন দু’টি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা হয়। ১) এফইউটি (ফলিকিউলার ইউনিট ট্রান্সপ্লান্ট) এবং এফইউই (ফলিকিউলার ইউনিট এক্সট্র্যাকশন)। 
এফইউটি : মাথার পিছনের চুল যেহেতু সারাজীবন থাকে, তাই পিছনের অংশ থেকে চুল-সহ একটি স্ট্রিপ কেটে নেওয়া হয়। তারপর ওই স্ট্রিপ থেকে ছোট ছোট টুকরো করা হয়। এই টুকরোগুলিকে ‘ফলিকিউলার ইউনিট গ্রাফট’ বলে। স্ট্রিপ থেকে যে টুকরোগুলি তৈরি করা হয়, তা এমনভাবে করা হয় যাতে সেই টুকরোয় ত্বক, হেয়ার রুট ও হেয়ার বাল্ব থাকে। চুলের টুকরোগুলিতে থাকা ফলিকলই এই ট্রিটমেন্টের প্রধান ভূমিকা পালন করে। এক একটি ফলিকলে এক বা একাধিক চুল থাকতে পারে। মাথার যে অংশে চুল নেই, সেই অংশে ছোট ছোট ছিদ্র করে ফলিকলগুলি পুঁতে দেওয়া হয়। অনেকটা ফাঁকা জমিতে শস্যচারা বসানোর মতো। পিছনের যে অংশ থেকে চুলের স্ট্রিপ তুলে নেওয়া হয়, সেই স্থানটিতে সেলাই পড়ে। পরে চুল দিয়ে ওই কাটা দাগ ঢেকে যায়। এফইউটি পদ্ধতি সাধারণত হাতেই করা হয়।
এফইউই: ফলিকিউলার ইউনিট এক্সট্র্যাকশন পদ্ধতিতে কোনও সেলাইফোঁড়াইয়ের দরকার পড়ে না। মাথার নির্দিষ্ট অংশ অবশ করে সেখান থেকে চুল-সহ চামড়া তুলে নেওয়ারও প্রয়োজন পড়ে না। এক্ষেত্রে একটি বিশেষ মেশিন দিয়ে ডোনার অংশে গর্ত করে এক একটি হেয়ার ফলিকল তুলে এনে যন্ত্রের সাহায্যে রিসেপ্টরের অংশে ফলিকল-সহ বসিয়ে দেওয়া হয়। একটি চারাগাছকে শিকড়সুদ্ধ তুলে এনে অন্য জায়গায় বসানোর মতো করে কাজটি সারা হয়। এটি মেশিনের সাহায্যে করা হয়। 
এই দুই পদ্ধতিরই কিছু না কিছু সুবিধা-অসুবিধা আছে। রোগীকে দু’টি পদ্ধতি সম্পর্কেই বিস্তারিত জানানো হয়। তারপর তাঁর ইচ্ছে অনুযায়ী পদ্ধতি বাছা হয়।
কারা করাবেন 
নারী ও পুরুষ উভয়েই এই পদ্ধতিতে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট করাতে পারে। তবে ছেলেরাই হেয়ার লসের সমস্যায় বেশি পরিমাণে ভোগেন। পুরুষদের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন নির্গত হয়। এই হরমোনের প্রভাবে মাথার সামনের দিকের চুল বেশি পরিমাণে উঠে যায়। তবে মাথার পিছনের চুল খুব একটা ওঠে না। তাই পিছনের চুল সামনেও রোপণ করা যায়। মেয়েদেরও অ্যান্ড্রোজেনিক অ্যালোপেশিয়ার কারণে টাক পড়ে। তবে তা হরমোনজনিত কারণে নয়। মেয়েদের হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টও কম হয়। 

সার্জারির আগে কী কী পরীক্ষা
ট্রান্সপ্লান্ট করার আগে রোগীর সাধারণ কিছু পরীক্ষানিরীক্ষা করা হয়। ডায়াবেটিস বা হাইপারটেনশন (উচ্চ রক্তচাপ) থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে এনে তবেই এই সার্জারি করা যায়। রোগীর কোনও চর্মরোগ বা খুশকির কারণে চুল ওঠে কি না তা পর্যবেক্ষণ করা হয়। তেমন হলে সেই রোগের চিকিৎসা করিয়ে আগে তাকে নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়। তার পর এই সার্জারি করা হয়। অনেক সময় রোগীর কাউন্সেলিংও প্রয়োজন হয়। অনেকেই হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টের পর তাঁকে কেমন দেখতে লাগবে তা নিয়ে উচ্চাশায় থাকেন। হয়তো দেখা গেল তিনি ভেবেছেন এক মাথা চুল হবে। কিন্তু তাঁর মাথার ত্বকের অবস্থা ও মাথার পিছনের অংশের চুলের ঘনত্ব অনুসারে সামনে চুল বসানো হয়। হয়তো দেখা গেল, তাতে একমাথা চুলের বদলে কিছুটা অংশ চুল দিয়ে ঢাকা গেল মাত্র। তাই হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টের পর তাঁর চেহারা ও মাথার রূপ কেমন হতে চলেছে, তার সম্ভাব্য একটি ধারণা রোগীকে দেওয়া হয়। সেজন্য অনেক সময় প্রয়োজন পড়ে কাউন্সেলিংয়ের। কাউন্সেলিংয়ের পরেও রোগী হেয়ার ট্রান্সপ্লান্টের ফলাফল নিয়ে নিশ্চিত না হলে, সার্জন এই অস্ত্রোপচার করেন না। যতদিন না রোগী ট্রান্সপ্লান্টের সম্ভাব্য ফলাফল নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন ও সম্মত হন, ততদিন এই সার্জারি করা হয় না।   
সার্জারির ধরন
এটি একটি কসমেটিক সার্জারি। হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সম্পূর্ণভাবে ডে কেয়ার অস্ত্রোপচারের বিভাগে পড়ে। রোগী যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে ও ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে আসেন। এবার হাসপাতালের তরফ থেকে তাঁকে অপারেশন থিয়েটারের জন্য প্রস্তুত করা হয়। ট্রান্সপ্লান্ট প্রক্রিয়া শেষ হলে রোগীকে কয়েক ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়। সাধারণত রোগী প্রাপ্তবয়স্ক হলেই এই সার্জারি করা হয়। রোগীর বয়স ৭০ পেরিয়ে গেলে এই অস্ত্রোপচার করা হয় না। 
কীভাবে হয় সার্জারি 
ধরা যাক, একজন রোগী মানসিক দিক থেকে প্রস্তুত এই অস্ত্রোপচারের জন্য। এবার শুরু হয় তাঁর প্রস্তুতি। চিকিৎসকের কাছে এলে তিনি রোগীকে আয়নার সামনে বসিয়ে মাথায় কতখানি অংশে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট হবে, তা বিশেষ কালি দিয়ে এঁকে চিহ্নিত করে দেন। ফ্রন্টাল হেয়ার লাইন বা কপালের অংশে কতখানি চুল বসানো হবে, মাথার পাশে কতখানি চুল বসানো হবে তা তাঁকে দেখিয়ে নেওয়া হয়। এবার রোগীর লিখিত অনুমতি নিয়ে সার্জারি শুরু হয়। প্রথমেই মাথার ত্বকে ইঞ্জেকশন এবং ওষুধ মিশিয়ে লোকাল অ্যানেস্থেশিয়া করে রিং ব্লক করা হয়। মূলত অ্যাড্রিনালিনের সঙ্গে লিগনোকেন ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। অ্যাড্রিনালিন রক্তপাত বন্ধ করে ও লিগনোকেন অ্যানাস্থেটিক হিসেবে কাজ করে। এবার মাথার তালু সম্পূর্ণ অবশ হয়ে গেলে ট্রান্সপ্লান্ট প্রক্রিয়া শুরু হয়। মাথার কতটা অংশ ফাঁকা রয়েছে, কতটুকু অংশে চুল বসবে এগুলোর উপর নির্ভর করে কতগুলি হেয়ার ফলিকল বসানো হবে। হেয়ার ফলিকলের সংখ্যা অনেক বেশি হলে এবং রোগীর শারীরিক অবস্থা বুঝে কোনও কোনও ক্ষেত্রে একাধিক সিটিংয়ের প্রয়োজন হয়। 
এফইউই প্রক্রিয়ায় হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট হলে মাথার যে অংশে চুল বসবে সেখানে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ছিদ্র করে ইউনিট ভাগ করা হয়। তারপর চুলের ফলিকলগুলোকে ইউনিট হিসেবে ধরে আলাদা আলাদা করে বসানো হয়। দু’ধরনের অস্ত্রোপচারেই ৫-৬ জন সার্জেন উপস্থিত থাকেন। সাধারণত ৬-৮ ঘণ্টা সময় লাগে সার্জারি শেষ হতে। তারপর মাথায় হালকা একটি ড্রেসিং দেওয়া হয় ও রোগীকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। সেইদিনই কিছুক্ষণ পর সার্জিকাল ক্যাপ পরিয়ে রোগীকে ছুটি দেওয়া হয়। 
সার্জারির পরে 
বাড়ি ফিরেও রোগীকে বেশ কিছু ওষুধ খেতে হয় ও নিয়ম মানতে হয়। সাধারণত এক সপ্তাহের অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। ব্যথার ওষুধও তালিকায় থাকে। মাথায় ১০ দিনের জন্য জল ও শ্যাম্পু লাগানো যাবে না। মাথায় বেশি হাত দেওয়াও যাবে না। চলবে না তোয়ালে বা গামছা ব্যবহার। মোট কথা, মাথাকে ঘষা খাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। সার্জারির আগে ও পরে ধূমপান বন্ধ করতে হবে অন্তত দিন দশেকের জন্য। ধুলো ময়লা আছে এমন জায়গায় গেলে মাথা ঢাকা টুপি পরতে হবে। দিন পাঁচেক পর সার্জেন ফের রোগীকে পরীক্ষা করবেন। দিন দশেকের মধ্যেই ট্রান্সপ্লান্ট হওয়া কিছু চুল পড়ে যায়, কিছু আবার বাড়তে থকে। সাধারণত ১০-১৫ শতাংশ চুল পড়ে যায়। আবার কারও ক্ষেত্রে ২৫-৩০ শতাংশ চুলও ঝরে যেতে পারে। এক দেড় মাস পর থেকে মাথায় নতুন চুল গজানো শুরু হয়। ৮-৯ মাসের মধ্যেই মাথার পরিবর্তিত রূপ দেখা দেয়। 
এটি কি স্থায়ী সমাধান?
সাধারণত হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট স্থায়ী সমাধান। তবে রোগীর খুব খুশকি হলে বা রোগী অ্যালোপেশিয়া এরিয়েটারের মতো কোনও অসুখে আক্রান্ত হলে এই চুল আবার পড়ে যেতে পারে। রোগীর অন্য কোনও শারীরিক অসুস্থতা হলেও চুল ঝরে যেতে পারে। কিছু ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে মাথার ত্বক এই ট্রান্সপ্লান্ট সইতে পারে না। তাঁদেরও চুল ঝরে যায়। তবে সেই সংখ্যা খুবই কম।  
কারা অনুপযুক্ত?
মাথার পিছনের অংশে মাত্র কয়েক গাছি চুল থাকলে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট সম্ভব নয়। কারণ, পিছনের অংশের চুল থেকেই চুল নিয়ে মাথার সামনের অংশে রোপণ করা হয়। তাই মাথার পিছনেও চুল না থাকলে ট্রান্সপ্লান্ট সম্ভব হয় না। ক্রনিক অ্যালোপেশিয়া এরিয়েটার থাকলেও ট্রান্সপ্লান্ট করা যাবে না।
সতর্কতা
এই সার্জারিতে লোকাল অ্যানাস্থেটিক হিসেবে ব্যবহৃত লিগনোকেন ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। কারও কারও আবার এই লিগনোকেনে অ্যালার্জি থাকে, তবে প্রথমে তা বোঝা যায় না। তাই অ্যালার্জি টেস্ট করে এই অস্ত্রোপচার করা উচিত। উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ যাঁরা খান, তাঁদের ধমনীতে বা রক্তে অধিক অ্যাড্রিনালিন মিশলে ট্রাকিকার্ডিয়া হয়ে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। তাই পেশাদার চিকিৎসককে দিয়েই এই সার্জারি করানো উচিত। ইদানীং কসমেটোলজির প্রচুর সার্জিকাল ক্লিনিক তৈরি হয়েছে। রোগীদের পরিষেবা নেওয়ার আগে এই ঝুঁকিগুলো জেনে উপযুক্ত হাসপাতাল বা ক্লিনিক বাছাই করতে হবে। এমনিতে হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট খুবই নিরাপদ ও প্রায় রক্তপাতহীন একটি সার্জারি। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও প্রায় নেই। 
4d ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.০৭ টাকা৮৪.৮১ টাকা
পাউন্ড১০৮.৬৫ টাকা১১২.২০ টাকা
ইউরো৯১.৫৭ টাকা৯৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
17th     September,   2024
দিন পঞ্জিকা