শত্রু বৃদ্ধি হলেও কর্মে উন্নতি ও কর্মস্থলে প্রশংসা লাভ। অর্থকর্মে উন্নতি হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ উচ্চ ... বিশদ
জেলা, এমনকী দিল্লিতে নিযুক্ত সাংবাদিকদের। আর খোঁজখবর নিতেন বিক্রির। একান্ত প্রয়োজনে কলকাতার বাইরে না গেলে এই রুটিনে বদল আসত না। অনুজ সহকর্মীরা বলে থাকেন, ওটাই ছিল বরুণবাবুর কাছে ঘেঁষার সেরা সময়। একেবারে পিতৃতুল্য স্নেহে খবর ও অন্যান্য বিষয়ে অভিযোগ-অনুযোগ শুনতেন তিনি। পরামর্শ দিতেন। হাসি-ঠাট্টাও বাদ যেত না। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজের পাল্লা দিয়ে উধাও হতো সেই মেজাজ। তখন ভুলচুক মানে কিন্তু শুনতে হতো
ধমক। তবে এসবের ফাঁকেই যখন ‘বর্তমান’-এর প্রথম পাতার উপযোগী খবর চলে আসত কানে, এক ঝটকায় বদলে যেত গোটা পরিবেশ। জ্বলজ্বল করে উঠত দু’চোখ। তাঁর দিন ছিল দীর্ঘ। কীভাবে
যেন কেটে যেতে রাত প্রায় ১২টা অবধি। কাজের শেষে দপ্তর থেকে বেরনোর সময় একটা সংলাপ লেগেই থাকত তাঁর ঠোঁটে—‘খেল খতম, পয়সা হজম!’