শত্রু বৃদ্ধি হলেও কর্মে উন্নতি ও কর্মস্থলে প্রশংসা লাভ। অর্থকর্মে উন্নতি হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ উচ্চ ... বিশদ
যদিও, বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য শ্লেষের সুরে বলেন, ‘উনি দাবি করতেন, রাজ্যের একাধিক প্রকল্পের সূচনা তাঁর সরকারের আমলেই হয়েছে। আর এখন কোনও কেন্দ্র থেকেই লড়াই করার সাহস পাচ্ছেন না তিনি। আমি হতবাক!’ সপাকে একহাত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। ইতিমধ্যেই নিজেদের প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে অখিলেশের দল। এদিন সংবাদসংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেই প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে আদিত্যনাথ দাবি করেন, ‘দাঙ্গাবাজ’দের টিকিট দিয়ে রাজ্যে ফের ‘মাফিয়াবাদ’ ফিরিয়ে আনতে চাইছে বিরোধীরা। বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে পেশাদার দুষ্কৃতী ও দাঙ্গাবাজরা হয় রাজ্য ছেড়ে পালিয়েছে, নয় জেলে গিয়েছে। কিন্তু, প্রথম দফার প্রার্থী তালিকায় সপা যাদের টিকিট দিয়েছে, তাতে তাদের অপরাধমূলক মানসিকতাই প্রকট হয়ে উঠেছে। সমাজবাদী হোক বা কংগ্রেস— কেউই এর থেকে বেরতে পারেনি।
এর আগে ২০১২ থেকে ২০১৭ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলালেও, কখনও বিধানসভা ভোটে লড়েননি অখিলেশ। সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর পদত্যাগ করে মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। রাজ্যে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে আজমগড় থেকে লড়ে ফের সাংসদ হন অখিলেশ। এদিকে, এদিন সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জানান, সপা ক্ষমতায় এলেই রাজ্যে ফের চালু হবে সমাজবাদী পেনশন স্কিম। অখিলেশ বলেন, ‘সপা ক্ষমতায় এলেই সমাজবাদী পেনশন স্কিমের আওতায় পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মহিলা এবং দারিদ্রসীমার নীচে থাকা পরিবারগুলিকে বার্ষিক ১৮ হাজার টাকা করে সাহায্য দেওয়া হবে।’ আগে এই প্রকল্পে আর্থিক সাহায্যের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার টাকা।