শত্রু বৃদ্ধি হলেও কর্মে উন্নতি ও কর্মস্থলে প্রশংসা লাভ। অর্থকর্মে উন্নতি হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ উচ্চ ... বিশদ
কালের নিয়মে লবণ ব্যবসার বহর কমতে কমতে একসময় অফিসটি বন্ধই হয়ে যায়। পরবর্তীকালে কাঁথি মহকুমা গঠনের পর ২৫ হাজার টাকায় লবণ এজেন্টদের থেকে নিমকমহল ও সংলগ্ন জমি কিনে নেয় তৎকালীন ব্রিটিশ প্রশাসন। সর্বপ্রথম মহকুমাশাসকের দপ্তর বসে ওই নিমকমহলেই। তৈরি হয় কাছারি, বাসভবন ও উদ্যান। ১৯৪২ সালে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ও সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে নিমকমহলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তারপরেও ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ওই বাড়িতেই চলত ফৌজদারি আদালত ও মহকুমাশাসকের দপ্তরের কিছু কাজকর্ম। সংস্কারের অভাবে ভবনটি ধীরে ধীরে জরাজীর্ণ হয়ে থাকে। একসময় পরিত্যক্তই হয়ে যায় গোটা বাড়িটি। বর্তমানে সেটি বিষধর সাপ, বাদুড়-চামচিকের আস্তানা। ঝোপ-জঙ্গলের মধ্যে একাকী দাঁড়িয়ে কাঁথির গৌরবময় ইতিহাসের অন্যতম সাক্ষী এই স্থাপত্য।