শত্রু বৃদ্ধি হলেও কর্মে উন্নতি ও কর্মস্থলে প্রশংসা লাভ। অর্থকর্মে উন্নতি হবে। সন্তানের ভবিষ্যৎ উচ্চ ... বিশদ
স্বামীর বিরহে কাতর হয়ে পড়েন বিষ্ণুপ্রিয়াদেবী। দুঃখ-কষ্ট নিরসনে তিনি স্বামীর এই পাদুকা যুগল আঁকড়ে ধরে পুজো করতে থাকেন। সেই থেকেই মহাপ্রভুর পাদুকা পুজো হয়ে আসছে। পরবর্তীতে বিষ্ণুপ্রিয়াদেবী তাঁর ভাই যাদবাচার্যের ছেলে মাধবাচার্যকে অর্পণ করে যান সেই পাদুকাযুগল। ১৯৬০ সালের পর ওই পাদুকা দু’টিকে একটি রুপোর খাপের মধ্যে রাখা হয়। প্রায় পাঁচ কেজি রুপো দিয়ে সেটি বাঁধানো। মহাপ্রভু ধাম মন্দিরের ভিতর চৈতন্যদেবের দারু বিগ্রহের পাশে রুপোর সিংহাসন আর ছাতার নীচে রাখা রয়েছে এই পাদুকাযুগল। আজও নিষ্ঠা সহকারে পুজো হয়ে আসছে সেগুলি। মহাপ্রভুর চরণ দর্শন করতে দেশ-বিদেশ থেকে অসংখ্য পুণ্যার্থীরা ধামেশ্বর মন্দিরে ছুটে আসেন।