ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ
চেনা দায়
কিছুদিন আগে মুক্তি পাওয়া দক্ষিণী ছবি ‘থাঙ্গালান’ চিয়ানের কেরিয়ারে গুরুত্বপূর্ণ। এর হিন্দি ভার্সনও মুক্তি পেয়েছে। এই ছবিতে চিয়ান তথাকথিত নায়ক নন। রোদে পোড়া তামাটে রং এবং রুক্ষ ত্বকের লুকে নিজেকে সম্পূর্ণ ভেঙেছেন। পরনে জরাজীর্ণ খাটো ধুতি। এই বিক্রমকে পর্দায় চেনা দায়। ‘হিরো কিন্তু তথাকথিত হিরো নয়। এটাই ছিল ছবিটার ইউএসপি। আমার মনে হয়েছিল একজন অভিনেতা হিসেবে এই চরিত্রের মাধ্যমে আমি অনেক কিছু দর্শককে দিতে পারব। সে কারণেই ছবিটা আমার কাছে স্পেশাল’, বললেন নায়ক।
বক্স অফিসের চাপ
বক্স অফিসের হিসেব নিকেশ নায়কের হাতে সবটা থাকে না। কিন্তু রেজাল্টের টেনশন নিতে অভ্যস্ত চিয়ান। তাঁর কথায়, ‘বক্স অফিসের চাপ অনুভব করি। সেটা অস্বীকার করব না। অনেক কিছু মিলিয়ে বক্স অফিসের অঙ্ক তৈরি হয়। তবে যে কোনও পরিস্থিতিতেই দর্শকের ভালো লাগুক, সেটাই চাই।’
অভিনেয়র ইচ্ছে
চিয়ান ছোট থেকেই অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। সেটাই একসময় প্যাশনে পরিণত হয়। তিনি বললেন, ‘আমি ছোট থেকেই অভিনয় করতে চাইতাম। পড়াশোনায় আমার মন বসত না। অভিনয়টা নেশার মতো ছিল। সেটাই পেশা হয়ে গেলে আর আলাদা করে কাজ করতে হয় না। তখন সেটা উপভোগ করা যায়।’
হিন্দি ছবি
নিজের অভিনয় দক্ষতাতে শান দেওয়ার জন্য প্রচুর হিন্দি ছবি দেখা চিয়ানের অভ্যেস। তাঁর কথায়, ‘সময় পেলেই হিন্দি ছবি দেখি। কয়েকদিন আগেই ‘টুয়েলভথ ফেল’, ‘লাপাতা লেডিজ’ দেখলাম। দু’টো ছবিই অসাধারণ। ওটিটির জন্য নিজের সময় অনুযায়ী এখন এসব ছবি দেখার সুযোগ হচ্ছে।’
সোশ্যাল মিডিয়া
বর্তমানে যে কোনও পেশায় সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব অস্বীকার করলেন না চিয়ান। বরং অভিনেতাদের কাজে সোশ্যাল মিডিয়া সরাসরি প্রভাব তৈরি করতে পারে বলে মত দিলেন তিনি। স্পষ্ট বললেন, ‘আমি সোশ্যাল মিডিয়া ভালোবাসি। ছবির প্রচারে দারুণ কাজে লাগানো যায়। কিন্তু অনেক নেগেটিভ মন্তব্যও থাকে। সেটা স্বাভাবিক। তবে আমি এর ভালো দিকটাই দেখতে চাই।’