অংশীদারি ব্যবসায় পারস্পরিক বিরোধ ও ব্যবসায় মন্দা ভাব। বিপণন কর্মীদের লক্ষ্য পূরণে বাধার যোগ। মনে ... বিশদ
৬-১৪ বছর বয়সিদের জন্য আসন
যোগা ব্রিদিং: দু’টি পায়ের মধ্যে ৬ ইঞ্চি ব্যবধান রেখে সোজা হয়ে দাঁড়ান। দু’টি হাত ঝুলবে থাই-এর পাশে। এবার শ্বাস নিতে নিতে দু’টি হাতকে একদম মাথার উপরে সোজা তুলুন। আবার শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে আগের অবস্থায় ফিরে আসুন। এভাবে ১০ বার করতে হবে। ১০টি মিলে হয় একটি সেট। এই সেট ২ বার করুন। এই ব্যায়ামকে বলে যোগা ব্রিদিং। শুধু খেয়াল রাখতে হবে যোগা ব্রিদিং-এর সময় পেট ফুললে চলবে না।
ত্রিকোণাসন: দু’টি পা যথাসম্ভব দূরত্বে রাখুন। রেখে হাতটাকে কাঁধ বরাবর সোজা করে রাখুন। এবার গভীর শ্বাস নিয়ে নিন। শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে প্রথমে বাঁদিকে কোমর বেঁকিয়ে দিন যতখানি সম্ভব। সাধারণত বাঁ হাত মাটিতে রেখে তার সহায়তা নেওয়া হয়। তবে সবার হাত মাটি পর্যন্ত যেতে নাও পারে। সেক্ষেত্রে হাঁটুতেও হাত রাখা যেতে পারে। এবার শ্বাস নিতে নিতে ফের সোজা হন। শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে আগের মতো ডানদিকে কোমর বেঁকিয়ে দিন। এইভাবে ৬ থেকে ৮ বার করুন।
ভুজঙ্গাসন: উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। দু’টি হাত কনুই থেকে ভাঁজ করে বুকের দু’পাশে কাঁধের ৬ ইঞ্চি নীচে রাখুন। পা থাকবে জোড়া। শ্বাস নিতে নিতে মাথা বুক তুলবে। শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে মাথা বুক নামাবে। এভাবে ৮ থেকে ১০ বার করতে হবে। এই আসনকে বলে ডায়ানামিক ভুজঙ্গাসন।
ভস্ত্রিকা প্রাণায়াম: এই ব্যায়াম বক্ষ গহ্বরের আয়তন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। প্রথমে সুখাসনে বসুন। এবার দুই নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে বুকটাকে ঠেলে ওপর দিকে তুলুন। আর ফের দুই নাক দিয়ে শ্বাস ছেড়ে বুকের আকার কমান। অনেকটা কামারবাড়ির হাপরের মতো ফুলবে চুপসে যাবে। এই প্রাণায়ামকে বলে সরল ভস্ত্রিকা। ২০ বার এভাবে করলেই হবে। ২০ বারে এক সেট। ২ সেট করা যায়।
১৬ বছরের ঊর্ধ্বের ব্যায়াম
ডিপ ব্রিদিং উইথ হ্যান্ডস আপ, হিল রেজিং, চেস্ট কনট্র্যাকশন: দু’টি পায়ের মধ্যে ১ ফুট দূরত্ব রেখে দাঁড়ান। দুই হাত থাই-এর সঙ্গে লেগে। এবার শ্বাস নিতে নিতে দুই হাত যেমন ওপরে উঠবে তেমনই গোড়ালিও উঠে যাবে মাটির উপরে। শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে ফের আগের অবস্থায় ফিরে আসুন। এভাবে ১৫ বার এমন করুন। ১৫ বারে হয় ১ সেট। এভাবে ২টি সেট করুন।
সাইক্লিং ও দৌড়: ধুলোবালিহীন মাঠে নিশ্চিন্তে সাইক্লিং ও দৌড়াদৌড়ি করুন।
ভ্রমণ প্রাণায়াম: এক্ষেত্রে চার পা শ্বাস নিতে নিতে হাঁটতে হবে ও চার পা শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে হাঁটতে হবে। এই ধরনের কার্ডিয়াক এক্সারসাইজে ওজনও কমে, তার সঙ্গে ফুসফুসের জোরও বাড়ে।
খেয়াল রাখুন: খালি পেটে ব্যায়াম করুন। প্রতিটি ব্যায়ামের পর শবাসনে ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিতে হবে।