প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ
সম্প্রতি সুইডেনের লুন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানাচ্ছেন, জোরে গান গাওয়ার সময় মানুষের মুখ থেকে বেশি পরিমাণ বাষ্প নির্গত হয়। যা আশপাশের বায়ুকণায় মিলিত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। এতেই করোনা ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা বেশি থাকে! একটি সমীক্ষার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন গবেষকরা। এর জন্য ১২ জন সংগীতশিল্পীকে নির্বাচিত করা হয়েছিল। যাদের মধ্যে আটজন অপেরা শিল্পী। এঁদের মধ্যে দু’জন আবার ছিলেন করোনা আক্রান্ত। সমস্ত রকমের সুরক্ষা ব্যবস্থা করে একটি ঘরে ঢুকিয়ে প্রত্যেককে গান গাইতে বলা হয়। অত্যাধুনিক ক্ষমতা সম্পন্ন এমন ক্যামেরা রাখা হয় যাতে খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়। দেখা যায়, যখন শিল্পী জোর কণ্ঠে গান গাইছেন তখন তাঁর মুখ থেকে অতি বড় মাপের বাষ্পকণা নির্গত হচ্ছে। তা তাঁর আশেপাশের বায়ুস্তরের অনেকটা জায়গা পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ছে। ধীর কণ্ঠে গান গাইলে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে জোর কম পড়ে। আর মুখ থেকে যে বাষ্পকণাগুলি বের হয় তা খুবই ছোট হয়। ফলে বায়ুস্তরে বেশি দূর পর্যন্ত যেতে পারে না। তাহলে কি কণ্ঠ ছেড়ে গান গাওয়া সম্ভব নয়? সম্ভব হতেই পারে, যদি নির্দিষ্ট দূরত্ব মেনে গাওয়া হয়। আর মুখে মাস্ক অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। এমনটাই মত গবেষকদের।