Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

শিশুদের জন্য চাচা নেহরুর চার মন্ত্র

আগামী বৃহস্পতিবার শিশু দিবস। জওহরলাল নেহরুর জন্মদিনে পালিত হয় এই দিনটি। শিশুদের প্রতি তাঁর ভালোবাসার কথা তুলে ধরলেন সন্দীপন বিশ্বাস

ভারতের ইতিহাসের এক সন্ধিক্ষণে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। স্বাধীনতার আন্দোলনের রক্তক্ষয়ী পর্বের শেষে ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট দেশ স্বাধীন হল। সেই মুহূর্ত থেকে শুরু হয়ে গেল দেশ পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া। জওহরলালের নেতৃত্বে শুরু হল সেই কাজ। স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী আজীবন দেশের জন্য কাজ করে গিয়েছেন। ১৮৮৯ সালের ১৪ নভেম্বর এলাহাবাদে তাঁর জন্ম। সেই দিনটিকে স্মরণ করে শিশু দিবস পালিত হয়।
আন্তর্জাতিক স্তরে প্রথম শিশু দিবসের ভাবনা আসে ১৯২৫ সালে। সে বছর জেনেভায় পালিত হয় বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলন। তখন বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন দিনে শিশু দিবস পালন করত। ১৯৫৪ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ ২০ নভেম্বর দিনটিকে আন্তর্জাতিক শিশু দিবস হিসাবে পালন করার কথা ঘোষণা করে। ভারতেও ওই দিনটি শিশু দিবস পালন করা হতো। জওহরলাল নেহরুর মৃত্যুর পর দিনটি পরিবর্তন করে ভারত সরকার। ১৯৬৪ সালের ২৭ মে নেহরুর জীবনাবসান হয়।    
১৯৬৪ সাল থেকে ১৪ নভেম্বর দিনটি শিশু দিবস হিসাবে পালিত হচ্ছে। শিশুদের প্রতি নেহরুর ছিল অগাধ ভালোবাসা। তারা তাঁকে আদর করে ‘চাচা নেহরু’ বলে ডাকত। শিশুদের কাছে তিনি কোনওদিনই রাষ্ট্রনেতা ছিলেন না। তিনি ছিলেন তাদের ভালোবাসার চাচা। নেহরু শিশুদের ভালোবাসতেন। তিনি মনে করতেন, শিশুরাই আগামী দিনে দেশকে গড়ে তুলবে। তাদের ভিতরের প্রাণশক্তি এবং দেশের প্রতি ভালোবাসাটুকু জাগিয়ে দিতে পারলেই হবে। তারাই আগামী দিনে দেশের অসংখ্য সমস্যার পাহাড় ডিঙিয়ে এনে দিতে পারবে আরও অনেক সূর্যকরোজ্জ্বল সকাল। প্রতি শিশুর মুখে তিনি দেখতেন সেই আলো জ্বালানোর একজন দক্ষ কারিগরকে। 
ঠিক সেই কারণেই তিনি মনে করতেন, প্রতিটি শিশুকে একজন সক্ষম দেশভক্ত নাগরিক হয়ে উঠতে গেলে তার যোগ্য শিক্ষা দরকার। দরকার দেশের ইতিহাস জানার। ঠিক এই ভাবনা থেকেই জওহরলাল তাঁর কন্যা ইন্দিরাকে নানা বিষয়ে অনেকগুলি চিঠি লেখেন। সেটা ১৯২৮ সাল। তার মধ্যে থেকে ৩০টি চিঠি নিয়ে পরবর্তী কালে একটি বই প্রকাশিত হয়েছিল। সেই বইয়ের নাম ‘লেটার্স ফ্রম আ ফাদার টু হিজ ডটার’। বইটি প্রকাশিত হয় ১৯২৯ সালে। দশ বছরের একটি মেয়েকে তার পিতা দূর থেকে চিঠি লিখে জীবনের পথকে চিনিয়ে দিতে চেয়েছেন। তার মধ্যে দিয়ে নেহরু একইসঙ্গে পিতা ও শিক্ষকের ভূমিকা পালন করেছেন। ইন্দিরা তখন ছিলেন মুসৌরিতে এবং নেহরু ছিলেন এলাহাবাদে। প্রতিটি চিঠির মধ্যে দিয়ে তিনি মেয়ের কাছে তুলে ধরেছেন মানুষের কথা। সেই আদিম কাল থেকে সভ্যতার পথে তার উত্তরণের কথা। মানুষ যে সভ্যতার পথে এগিয়েছে, সেখানে সে কেবল দৈনন্দিন জীবনযাপনের বাধাকেই কাটিয়ে ওঠেনি, সেই সঙ্গে মানুষ আয়ত্ত করেছে তার মূল্যবোধ, তার সংস্কৃতি। সমাজবদ্ধ জীব হিসাবে কীভাবে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় রেখে বাঁচতে হয় একসঙ্গে, তাও মানুষ শিখেছে বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে। সেই সঙ্গে ভারতবর্ষের ইতিহাসকেও তিনি ব্যাখ্যা করেছেন। মেয়েকে শিখিয়েছেন সেই বিবর্তনের প্রতিটি পদক্ষেপ। শিখিয়েছেন, আমাদের দেশের সংস্কৃতি কত সুন্দর, কত গভীর শ্রদ্ধাবোধের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। নেহরুর আর একটি বই ‘দ্য ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া’ পড়লেও আমরা সেই প্রাচীন কাল থেকে ভারতীয় সভ্যতার অগ্রগতির চিহ্নটিকে সুস্পষ্টভাবে চিনতে পারি। তাঁর আত্মজীবনী ‘অ্যান অটোবায়োগ্রাফি’ বইটিও তাঁর জীবনের লড়াই, আদর্শ ও মূ্ল্যবোধের প্রকাশ। অনুপ্রেরণামূলক এই বইটিতে তিনি বলেছেন, ‘আমি যেমন প্রাচ্যের, তেমনই পাশ্চাত্যের’। এই যৌথ বন্ধন তাঁর মধ্যে এক উদার দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেছিল। অস্ট্রেলিয়ার লেখক স্যার ওয়াল্টার ক্রুকার বলেছেন, ‘নেহরুজি যদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নাও হতেন, তাহলেও তিনি বিখ্যাত হতেন তাঁর এই আত্মজীবনী বইটির জন্য।’   
তোমরা অনেকেই হয়তো জানো না, পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে অসাধারণ সম্পর্ক ছিল বিশ্ববন্দিত বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের। প্রায়ই একে অপরকে চিঠি লিখতেন। ১৯৫০ সালে ১৮ ফেব্রুয়ারি লেখা একটি চিঠিতে আইনস্টাইন বলেন, ‘আপনার দ্য ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া বইটি আমি পড়েছি। কী অসাধারণ আপনার লেখা। বইটি পড়ে আমি ভারতের যুগ যুগ ধরে প্রবহমান এক পবিত্র সভ্যতাকে চিনতে পেরেছি। আপনার লেখার মধ্যে একটা বুদ্ধিদীপ্ত ও আধ্যাত্মিক চেতনার প্রকাশ লক্ষ করেছি। সেটি আমার খুব ভালো লেগেছে।’  
ভাবলে অবাক লাগে, কীভাবে মেয়ে ইন্দিরাকে তিনি পুঁথিগত শিক্ষার বাইরেও যে একটা শিক্ষা রয়েছে, তা শিখিয়েছিলেন। সেই শিক্ষা জীবনের দৃষ্টিকে একেবারে উন্মুক্ত করে দেয়। তোমাদের প্রত্যেকের উচিত চাচা নেহরুর বইগুলি পড়া। তাহলে আমাদের দেশ ও মানব সভ্যতা সম্পর্কে তোমরা এমন অনেক কিছু জানতে পারবে, যা তোমাদের সিলেবাসে নেই। চাচা নেহরু মনে করতেন, সিলেবাসের পড়া মানুষকে শিক্ষিত করবে। সিলেবাসের বাইরে যে পড়া, তা মানুষকে মুক্ত বিহঙ্গের মতো করে গড়ে তুলবে, তার ভিতরে অন্বেষণের আগ্রহ জাগিয়ে তুলবে। নেহরুর এই ভাবনাটিকে পছন্দ করতেন বিশ্বখ্যাত ইংরেজ দার্শনিক ও বুদ্ধিজীবী বার্টান্ড রাসেল। নেহরুর সঙ্গে ছিল তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। নেহরু যখন জেলবন্দি থাকতেন, তখন রাসেলের বই পড়তেন মন দিয়ে। রাসেল একজন ইংরেজ হলেও ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের পিছনে তাঁর পূর্ণ সমর্থন ছিল। তিনি নেহরুর বই পড়ে বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় না পাশ্চাত্যে এমন কোনও রাজনৈতিক নেতা আছেন, যিনি নিজের দেশটাকে নেহরুর মতো চেনেন।’ 
জওহরলাল তাঁর দেশকে চিনেছিলেন, দেশের মানুষকে চিনেছিলেন। তারই অঙ্গ হিসাবে তিনি শিশুদের খুব ভালোবাসতেন। সময় পেলেই তিনি শিশুদের সঙ্গে সময় কাটাতেন, গল্প করতেন। বুঝেছিলেন দেশের শিশুদের জন্য সুষ্ঠু শিক্ষানীতি প্রয়োজন। যে শিক্ষার মধ্যে দিয়ে তারা দেশকে ভালোবাসতে শিখবে। 
একদিন ছোটদের সঙ্গে গল্প করতে করতে তিনি বুঝলেন, শিশুদের জন্য স্বাধীন ভারতে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রয়োজন। শুধু শিশুদের শিক্ষা ও বিনোদনের জন্য পৃথক ভাবনা নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা দরকার। সেই ভাবনা থেকেই নেহরু ১৯৫৫ সালে গড়ে তুলেছিলেন ‘চিলড্রেন্স ফিল্ম সোসাইটি’। সোসাইটি প্রযোজিত প্রথম ছোটদের জন্য ছবিটি নির্মিত হয় তার পরের বছর। ছবির নাম ছিল ‘জলদীপ’। 
আজীবন তিনি বিশ্বাস করেছেন শিক্ষা, গণতন্ত্র, মানবতা ও ধর্মনিরপেক্ষতায়। এই চার মন্ত্রে তিনি বাঁধতে চেয়েছিলেন দেশের শিশুদের হৃদয়কে। সবক্ষেত্রে যে তিনি সফল হয়েছেন, তা নয়। কিন্তু সমস্তরকম অশান্তি, হানাহানি, বিদ্বেষ, হিংসার মধ্যেও অনির্বাণ থাকবে তাঁর জীবন দর্শনের পবিত্র আলোকশিখা। অন্ধকারের মধ্যেও তা তরুণ প্রজন্মকে আলোর পথে অগ্রবর্তী হতে উৎসাহ দেবে।
 
10th  November, 2024
কম্পিউটারের ঊষাকাল

আগামী কাল অর্থাৎ ২ ডিসেম্বর বিশ্ব কম্পিউটার সাক্ষরতা দিবস। কম্পিউটার ছাড়া এখন গোটা বিশ্ব অচল। চার্লস ব্যাবেজের হাত ধরে কীভাবে এল এই বিস্ময়কর যন্ত্র, জানালেন মৃণালকান্তি দাস।
বিশদ

01st  December, 2024
অঙ্ক কষে বলে দাও বন্ধুর বয়স 
স্বরূপ কুলভী

অঙ্ক মানে সংখ্যার খেলা। যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগের মধ্যে হাজার মজা লুকিয়ে রয়েছে। শুধু শিখে নিতে হয়। খুঁজে নিতে হয়। আর এই মজার মধ্যেই রয়েছে অঙ্কের ম্যাজিক। আজ এমনই একটা ম্যাজিক শিখে নেব। আর এটা একেবারেই যোগ, গুণ, বিয়োগ। বিশদ

01st  December, 2024
পরীক্ষা প্রস্তুতি

সামনেই বার্ষিক পরীক্ষা। এখন শেষ মুহূর্তের পড়া ঝালিয়ে নেওয়ার সময়। কেমন চলছে পরীক্ষার প্রস্তুতি, জানাল কলকাতার ভিক্টোরিয়া ইনস্টিটিউশনের ছাত্রীরা। বিশদ

24th  November, 2024
অণুবীক্ষণ যন্ত্রের আবিষ্কারক

ছোট্ট ছেলেটা মুদির দোকানে কাজ করে। কয়েক বছর আগে বাবাকে চিরতরে হারিয়েছে সে। ‌বাড়িতে রোজগেরে বলতে তেমন কেউই নেই। অভাব নিত্য সঙ্গী। অগত্যা নিয়তির পরিহাসেই স্কুলের গণ্ডিটা আর পেরনো হল না। বিশদ

24th  November, 2024
ডাবের খোলায় ফুলের টব

ছোট্ট বন্ধুরা, ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে তোমাদের হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

24th  November, 2024
মাকড়সার জাল

মাকড়সার জাল কে না দেখেছে। বাড়ির আনাচে-কানাচে, বাগানে সর্বত্রই এই জাল আমরা দেখতে পাই। খুব ভালো করে লক্ষ্য করলে এর নিখুঁত বুনোট আমাদের তাক লাগিয়ে দেয়। প্রাণীজগতের অতি আশ্চর্য শিল্পকর্ম হল এই মাকড়সার জাল।
বিশদ

17th  November, 2024
রহস্যঘেরা দ্বীপ

আন্দামানের নর্থ সেন্টিনেল দ্বীপে আজও পৌঁছয়নি সভ্যতার আলো। রহস্যঘেরা সেই দ্বীপের কথা লিখেছেন অনির্বাণ রক্ষিত।
বিশদ

17th  November, 2024
চাঁদের মাটি  ফিরবে ভারতে

চন্দ্রযান-৩-এর অভাবনীয় সাফল্যের পর এবার ভারতের পাখির চোখ চন্দ্রযান-৪। এই মিশনের অন্যতম লক্ষ্য চাঁদের মাটিতে জল আছে কি না জানা। ভারতের চতুর্থ চন্দ্র অভিযানের খুঁটিনাটি জানালেন কল্যাণকুমার দে।
বিশদ

17th  November, 2024
গ্ল্যাডিয়েটরদের লড়াইয়ের কথা

রোমান সভ্যতায় দেখা মেলে বহু বিখ্যাত যোদ্ধার। তেমনই একজন ছিলেন স্পার্টাকাস। সেইসব সাহসী যোদ্ধাদের লড়াইয়ের গল্প বললেন কালীপদ চক্রবর্তী বিশদ

10th  November, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মহামঞ্চ

ছোট্ট বন্ধুরা, ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে তোমাদের হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। এবারের বিষয় তুলসীর মহামঞ্চ। এমন সব হাতের কাজ শেখানো হচ্ছে, যা কিশোর-কিশোরীরা অনায়াসেই বাড়িতে বসে তৈরি করতে পারবে। বিশদ

10th  November, 2024
ঘূর্ণিঝড় কীভাবে তৈরি হয়?
স্বরূপ কুলভী

এই তো কয়েকদিন আগেই সবার মুখে ছিল একটাই কথা। ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’। শেষ পর্যন্ত ও঩ড়িশার উপকূলে আছড়ে পড়েছিল ডানা।
বিশদ

03rd  November, 2024
জুতোর ওপর ভরসা নেই
সঞ্জীবকুমার দে

এটা কেমন বিজ্ঞপ্তি! কাচের পাল্লা ঠেলে ভেতরে প্রবেশের মুখে বড় বড় অক্ষরে লেখা স্টিকার দেখে মনে একটা বড় রকমের ধাক্কা খেলেন বটুবাবু।
বিশদ

03rd  November, 2024
আশ্চর্য দুই ডাকঘর
শান্তনু দত্ত

ছোট্ট বন্ধুরা, তোমরা নিশ্চয়ই ডাকঘরে গিয়েছ। দূরে কোথাও চিঠি অথবা জিনিস পাঠানো কিংবা টাকা জমা দেওয়া বা তোলা—  কতরকম কাজ হয় সেখানে।
বিশদ

03rd  November, 2024
দীপাবলির আনন্দ

আগামী বৃহস্পতিবার কালীপুজো। দীপাবলি মানেই আলো আর বাজির রোশনাই। কেমনভাবে কাটবে কালীপুজো, জানাল পুরুলিয়ার খুদিবাঁধ উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। বিশদ

27th  October, 2024
একনজরে
স্বাধীনতার পর থেকে ভারতে সবচেয়ে বেশি কৃষি ঋণ মকুব। স্বাধীন ভারতে এক বছরে সর্বাধিক সরকারি চাকরির রেকর্ডও হয়েছে তেলেঙ্গানায়। ...

চা, কমলার পর সব্জি। একের পর এক গ্রিন হাউস ও পলিহাউসে ফলছে লেটুস, মাশরুম, পাক চোই, জুকিনি, ব্রোকলি ও বাঁধাকপি প্রভৃতি সব্জি। উদ্যানপালন দপ্তরের সহযোগিতায় তা চাষ করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দার্জিলিং পাহাড়। ...

চারদিন আগে ছেলের মৃত্যু হলেও তা মেনে নিতে পারেননি বাবা-মা। ছেলে চোখ মেলবে, সেই আশায় চারদিন ধরে শিশুর নিথর দেহের পাশে বসে ছিলেন তাঁরা। চোখের জল শুকিয়ে গেলেও অপেক্ষার অবসান ঘটেনি। মৃতদেহ থেকে দুর্গন্ধ বের হতে শুরু করলেও আশা ছাড়েননি ...

স্কুলে ভর্তির নিয়মাবলি প্রকাশ করেও ফর্ম বিলির দিনক্ষণ ঘোষণা করতে পারেনি শিক্ষাদপ্তর। সূত্রের খবর, ওবিসি সংরক্ষণে আইনি জটিলতার কারণেই ‘ধীরে চলো’ নীতি নিয়েছে সরকার। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

স্বদেশের বা বিদেশের নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যালাভের সুযোগ পেতে পারেন। সব কাজে কমবেশি সাফল্যের যোগ। আয় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস
১৮৮২: চিত্রশিল্পী নন্দলাল বসুর জন্ম
১৮৮৪: বিশিষ্ট দার্শনিক, রাজনীতিবিদ তথা ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ডক্টর রাজেন্দ্র প্রসাদের জন্ম
১৮৮৯: বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর জন্ম
১৯৫৬: সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৬৭: দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে ডা. ক্রিশ্চিয়ান বার্নার্ড প্রথমবারের মত মানবদেহে হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করেন
১৯৭৯: হকির জাদুকর ধ্যানচাঁদের মৃত্যু
১৯৮২: কবি বিষ্ণু দে’র মৃত্যু
১৯৮৩: বাংলা ভাষায় প্রথম ‘ছোটদের অভিধান’ প্রকাশ করে বাংলা অ্যাকাডেমি
১৯৮৪: ভোপালে গ্যাস দুর্ঘটনায়  কমপক্ষে আড়াই হাজার মানুষ প্রাণ হারান
২০১১: অভিনেতা দেব আনন্দের মৃত্যু
২০২০: সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্মদিন স্মরণে কলকাতার মাঝেরহাটে জয় হিন্দ সেতু নামে নতুন ব্রিজের উদ্বোধন হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৭৩ টাকা ৮৫.৪৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৮৫ টাকা ১০৯.৬১ টাকা
ইউরো ৮৭.৮২ টাকা ৯১.২১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
01st  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
01st  December, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বিতীয়া ১৭/৪৩ দিবা ১/১০। পূর্বাষাঢ়া ২৭/৫৩ সন্ধ্যা ৫/১৫। সূর্যোদয় ৬/৫/২১, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/৩০। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৮ মধ্যে পুনঃ ৭/৩২ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ৯/১৪ গতে ১১/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১/৪১ গতে ৩/২৭ মধ্যে পুনঃ ৫/১৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/২৮ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৫ গতে ৮/৪৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৬ মধ্যে। 
১৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ১২/৩৫। মূলা নক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/০। সূর্যোদয় ৬/৭, সূর্যাস্ত ৪/৪৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ৭/৪৫ গতে ১১/৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৫ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১২/৪ মধ্যে ও ১/৫২ গতে ৩/৩৯ মধ্যে ও ৫/২৭ গতে ৬/৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৩৫ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৭ গতে ৮/৪৭ মধ্যে ও ১২/৪৭ গতে ২/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৮ গতে ৮/৮ মধ্যে। 
৩০ জমাদিয়স আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পারিবারিক বিরোধের জের, রাজস্থানে সন্তানকে খুন করে আত্মঘাতী হলেন বাবা-মা

10:26:00 PM

তেলেঙ্গানায় মহিলা পুলিস কর্মীকে খুনের অভিযোগ দাদার বিরুদ্ধে

10:00:00 PM

ঝাড়খণ্ডের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে পুলিসের সঙ্গে বৈঠক করলেন হেমন্ত সোরেন

09:44:00 PM

কৃষকরা এমএসপির আইনি স্বীকৃতি চান, তাই প্রতিবাদ করছেন: তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়

09:23:00 PM

মুম্বইতে প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার বিনোদ কাম্বলির সঙ্গে দেখা করলেন শচীন তেন্ডুলকর

09:10:00 PM

অভিনয় ছাড়ছেন না, আজ স্পষ্ট করে দিলেন অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি
অভিনয় ছাড়ছেন না। আজ, মঙ্গলবার স্পষ্ট করে দিলেন বলিউড অভিনেতা ...বিশদ

09:03:39 PM