Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অথৈ সাগর 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।

পর্ব ২৭
১৮২০ সাল থেকে আমরা ক্রমশ ১৮৯১ সালের দিকে এগিয়ে এলাম। ঈশ্বরচন্দ্রের জন্মের আগের থেকেই আমাদের আলোচ্য রচনার সূত্রপাত ঘটেছিল। ফলে বিদ্যাসাগরের জন্মের দ্বিশতবর্ষে দাঁড়িয়ে তাঁর জীবন কেন্দ্রিক প্রায় শতবর্ষের বাঙালির জীবনকে আমরা রেখায়িত মাত্র করতে পেরেছি। তাঁর বিস্তারকে পরিধিভুক্ত করতে পারিনি স্থানাভাবে।
এবারে যে উৎসাহ নিয়ে একটি এঁড়ে বাছুরের জন্য তার বেড়ে ওঠা, তাঁর সমাজকে বাড়িয়ে তোলার ছবিটি সাধারণের জন্য আঁকতে শুরু করেছিলাম, এখন প্রবল বেদনার সঙ্গে তাঁর বিদায়লগ্নটির স্তিমিতালোক চিত্রটিকেও আমাদের আঁকতে হবেই। পাঠক বেদনাবিদ্ধ হবেন। জন্মের দ্বিশতবর্ষে এই চিত্র না আঁকলেই ভালো হতো। কিন্তু একজন মানুষের চলে যাওয়ায় তাঁর কীর্তিকে স্মরণের অবকাশ— সে কথা ভেবেই সেই অনিবার্য পরিণামের কথাও আমাদের বলতে হবে।
গিয়েছিলেন সুক্ষণে উত্তরপাড়ার একটি বালিকা বিদ্যালয় পরিদর্শনে। ফিরছিলেন সম্ভবত একটা অশুভ লগ্নে। নইলে যে ঘোড়ার গাড়িতে ফিরছিলেন সেটা একটা মোড় ঘুরতে গিয়ে ঘোড়া সুদ্ধ যে উল্টে যাবে এবং বিদ্যাসাগর মশায় ছিটকে পড়ে গিয়ে পেটে প্রচণ্ড আঘাতই বা পাবেন কেন?
অন্ত্রে তাঁর এত জোর আঘাত লাগে যে যন্ত্রণায় তিনি চেতনা হারিয়ে ফেলেন। সেই ব্যথা আর ক্ষত তাঁর ইহজীবনে আর সারল না। প্রায়ই তাঁর ফলভোগে তাঁকে শয্যাশায়ী হয়ে পড়তে হতো। সেদিনের কথা বলতে গিয়ে বিদ্যাসাগর মশায় পরে বলেছিলেন, ‘যখন আমার চেতনা হইল, আমার বোধ হয় যেন আমার মাতৃদেবী আসিয়া আমাকে ক্রোড়ে লইয়া বসিয়া আছেন, আর স্নেহ ভরে পুত্রের সেবা করিতেছেন। স্বশরীরে সেই একেবারে স্বর্গভোগ করিয়াছিলাম।’ সেদিন অকুস্থলে উপস্থিত মিস মেরিকার্পেন্টার কীভাবে বিদ্যাসাগর মশায়কে সেবা করেছিলেন— কোনও এক পর্বে পাঠকবর্গ তা পড়ে এসেছেন। সেই কমজোরী লিভার নিয়ে বাকি জীবনটা তাঁকে কাটাতে হয়েছে। ধীরাজ এই ঘটনাকে নিয়ে একটা চমৎকার গান লিখেছিলেন। তার তিনটে পঙ্‌ক্তি আমরা তুলে দিই:
‘উত্তরপাড়া স্কুলে যেতে বড়ই রগড় হল পথে,
নাড়াচাড়া দিলে ঘোড়া মোড়ের মাথাতে,
গাড়ি উল্টে পল্লেন সাগর, অনেক পুণ্যে গেছেন বেঁচে।’
কলকাতায় ফিরে বন্ধু ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকারকে দেখালেন। তিনি বললেন, লিভার অ্যাবসেস, এ ফোঁড়া সারবার নয়। কার্পেন্টার প্রায়ই চিঠি লিখে খবর নেন, ‘আপনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েছেন জেনে খুব দুঃখ পেলাম। যদি সুস্থ বোধ করেন তবে মেয়েদের লেখাপড়ার ব্যাপারে বাড়িতে যে সভা ডেকেছি- আসবেন।’
একবার ‘অসুস্থতার মধ্যেই কর্মাটাঁড়ে আসিয়াছি’ বলে কন্যাকে চিঠি দিলেন। শরীরের এই ভাবগতিক দেখে উইলের কাজটা সেরে রাখলেন। এরই মধ্যে আরও একবার কর্মাটাঁড়ে থাকার সময় পিঠে একটা সাংঘাতিক কার্বঙ্কল হল। কলকাতার ডাক্তার চন্দ্রমোহন ঘোষ ‘সেই কার্বঙ্কল পটলচেরা করিয়া তাহার পুঁজরক্ত বাহির করিয়া’ দিলে সেটি সেরে ওঠে। একটা মারাত্মক বিপদ থেকে রক্ষা পেলেন। এ সময়ে এক ফকিরের গান শুনে তিনি আকুল—
‘আমি অগাধ জলে ডুব দিতে চাই
সে নাম ভুলব না হে প্রাণ গেলে।’
কার্বঙ্কলের ব্যথায় কিছুদিন লিভারের কষ্ট ভুলে ছিলেন। আবার সেটা চাগাড় দিয়ে উঠতেই বায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্ধমানে গেলেন। সেখানে ম্যালেরিয়া মাথা চাড়া দিয়েছে দেখে ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দের শেষাশেষি চন্দননগরে গেলেন। কিন্তু এখানে শরীরের কোনও উন্নতি ঘটছে না দেখে সেই কলকাতাতেই ফিরে আসতে হল বাদুড়বাগানে নিজের বাড়িতে। হেকিমি চিকিৎসা শুরু হল। আফিম খাওয়ার নেশা পর্যন্ত ছাড়তে চাইলেন। প্রথমটা ভালো হলেও রক্তাতিসার বেড়ে যেতেই লাগল। ডাঃ হীরালাল ঘোয ও ডাঃ অমূল্যচরণ ঘোষ দেখলেন। তেমন কোনও উন্নতি নেই। তাঁরা পরামর্শ করলেন ডাঃ রার্চ এবং ডাঃ ম্যাকলেন সাহেবের সঙ্গে। তাঁরাও বিশেষ পথ বাতলাতে পারলেন না। শেষ অবধি ডাঃ শালাজারকে ডাকা হল। তিনি জানালেন, লিভারে ক্ষত তো আছেই, তার ওপর জন্ডিস হয়েছে। সেরে ওঠার সম্ভাবনা নেই। ছুটে এলেন ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার। একটু উন্নতি যদি বা হল, প্রবল হিক্কার ধাক্কায় প্রাণ যায় যায় অবস্থা। দেশনায়ক সুরেন বাঁড়ুজ্যে মশায় একদিন দেখা করতে এলেন। স্বভাবজাত রহস্য প্রিয় বিদ্যাসাগর তাঁকে দেখে বললেন, ‘তোমার চুল এত তাড়াতাড়ি পেকে গেল।’
১৩ শ্রাবণ ১২৯৮। সন্ধে নামতেই প্রবল জ্বরে তিনি সংজ্ঞাহীন। এদিন রাত দুটো আঠারো মিনিটের পর পৃথিবী তাঁর বরপুত্রকে আর কোলে ধরে রাখতে পারল না। গভীর রাতের বুক চিরে হাহাকার আর আর্তনাদে ভারতবর্ষ দরিদ্র হল। সবার আর্তনাদে একটিই প্রার্থনা- ‘যাও দেব সুরপুরে করগে বিশ্রাম।’
‘বামাবোধিনী’ পত্রিকার তরফে এক প্রত্যক্ষদর্শিনী দাহকার্য স্বচক্ষে দেখে লিখলেন, ‘দেখিলাম সেই অগতির গতি, অসহায়ের সহায়, অনাথের বন্ধু আমাদের বিদ্যাসাগর মহাশয় এ জনমের মত আমাদিগকে ফাঁকি দিয়াছেন... কে বলিল আজ আমাদের বিদ্যাসাগর মহাশয় এ জগতে নাই। ... আজি মৃত্যু তাহাকে স্পর্শ করিয়া অমর হইয়াছে। আমাদের বিদ্যাসাগর মহাশয় মৃত্যুঞ্জয় হইয়া আমাদের নিকটে বিরাজ করিতেছেন।’
(সমাপ্ত)
অলঙ্করণ: সোমনাথ পাল
07th  June, 2020
ফেয়ার-ওয়েল
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায়
(১)

 নাইন-বি এর ক্লাসরুম থেকে বেরিয়ে ধীরপায়ে সিঁড়ির দিকে এগিয়ে চললেন অলকানন্দা রায়চৌধুরী, ছাত্রীদের প্রিয় শিক্ষিকা ‘অলকা দি’। গতকাল রাত থেকেই হাঁটুর ব্যথাটা আবার চাগাড় দিয়েছে, পা মুড়তে বেশ কষ্ট হচ্ছে। তবে গত কয়েকদিন ধরে মনের ভিতর যে ব্যথাটা জমে রয়েছে তার কাছে এই হাঁটুর ব্যথাটা তো একেবারেই তুচ্ছ। রেলিং ধরে ধীরে ধীরে একতলার দিকে নামতে শুরু করলেন অলকা।
বিশদ

28th  June, 2020
চলার পথে
ফ্রেদরিকের চিঠি

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন অমর মিত্র। বিশদ

28th  June, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ২৯

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। পঞ্চম কিস্তি। বিশদ

28th  June, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ২৮

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। চতুর্থ কিস্তি।
বিশদ

14th  June, 2020
নিলডাউন

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।  বিশদ

14th  June, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ তুলসী চক্রবর্তী। তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

07th  June, 2020
স্বপ্নসঙ্গী 

উদয়চাঁদ বন্দ্যোপাধ্যায়: ট্রেনটা প্রায় আড়াই ঘণ্টা দেরি করে ঢুকল গোমো স্টেশনে। বাতানুকূল কামরা থেকে নেমে আসে তন্বী পিয়ালি। ভিড় এড়িয়ে, সঙ্গের চাকা লাগানো ব্যাগটা নিয়ে একটু সরে এসে, উদ্বিগ্ন চোখে দু’দিকে তাকায়। একটা সাধারণ পোশাক পরা যুবক পিয়ালির সামনে এসে বলে, আপনি মুখার্জি স্যারের ফরেস্ট বাংলোয় যাবেন তো?
পিয়ালি ভ্রু কুঁচকে বলে, কে তুমি?  বিশদ

31st  May, 2020
আজও তারা জ্বলে
তুলসী চক্রবর্তী

পথে চলতে চলতে বহু মানুষের সঙ্গে আলাপ হয়েছে তুলসীর। বহু পেশার মানুষ দেখেছেন। তাই যে কোনও চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে অভিজ্ঞতার ঝাঁপি উপুড় করে দিতেন। নিজের দেখা মানুষের ছাঁচে ফেলে গড়ে তুলতেন চরিত্রটি। তাই তাঁর অভিনয় ওরকম স্বাভাবিক মনে হতো।
বিশদ

31st  May, 2020
ভৈরবী মা
সঙ্গীতা দাশগুপ্ত রায়

 ‘নিজে রান্নাবান্না পারেন?’ ‘নাহ, একদম আনাড়ি,’ অর্জুন হাসে। ‘তবে তো এ ব্যবস্থাই বেশ। ওনার ফেরার কোনও ঠিক থাকে না। আপনাকে ন’টায় খেতে দেব তো? আর হ্যাঁ, কোনও অসুবিধা হলে বউদি বলে ডাক দেবেন ভাই।’ একটু আন্তরিকতা ছুঁইয়ে দিয়ে যান মহিলা। বিশদ

24th  May, 2020
আজও তারা জ্বলে
তুলসী চক্রবর্তী

‘ওরে, আমি হলাম গিয়ে হেঁশেলবাড়ির হলুদ। ঝালে-ঝোলে-অম্বলে সবেতেই আছি। হাসতে বললে হাসব, কাঁদতে বললে কাঁদব, নাচতে বললে নাচব, দু’কলি গান গেয়ে দিতে বললে তাও পারব। হলুদ যেমন সব ব্যঞ্জনেই লাগে তেমনই আর কী! কিন্তু হলুদের কি নিজস্ব কোনও স্বাদ আছে? তাই আমার এই অভিনয়কে আমি অভিনয় বলি না গো!
বিশদ

24th  May, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব ২৫

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। বিশদ

24th  May, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- শেষ কিস্তি। 
বিশদ

17th  May, 2020
অথৈ সাগর 
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

17th  May, 2020
ঠুলি 

শুচিস্মিতা দেব: বসন্তের সকাল। আলো-ছায়া মাখা গাছেদের কচি পাতায় সবুজাভা। দোতলার বারান্দা থেকে পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা অবশিষ্ট দু’চার পিস করবীফুল, ডাল টেনে টেনে সফলভাবে পেড়ে ফেলে নিজের কৃতিত্বে বেশ ডগমগ হয়ে উঠলেন নীপা।  
বিশদ

17th  May, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: লকডাউনের সুযোগে খাদ্যে ভেজাল মেশানোর অভিযোগ উঠছে। এই প্রবণতা বাড়ছে দেখেই রাজ্যগুলিকে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিল কেন্দ্র।   ...

সংবাদদাতা, লালবাগ: বৃহস্পতিবার লালগোলা থানার নাটাতলা মোড় সংলগ্ন এলাকা থেকে নিষিদ্ধ তরল মাদক কোডাইন ফসফেট সহ এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। ধৃতের নাম আনোয়ার শেখ। তার বাড়ি লালগোলা থানার তারানগরে।   ...

নয়াদিল্লি: এবার লাদাখ ইস্যুতে সরাসরি ভারতের পাশে দাঁড়াল জাপান। শান্তিরক্ষায় ভারতের প্রশংসা করে জাপানের রাষ্ট্রদূত সাতোশি সুজুকি সাফ জানিয়ে দিলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় কোনও একটি শক্তির জোরজবরদস্তি করে স্থিতাবস্থা নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।   ...

সংবাদদাতা, বালুরঘাট: সর্পাঘাতে মৃত্যু হল ষষ্ঠ শ্রেণীর এক ছাত্রের। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের চকভাতশালা এলাকায়। মৃত ওই ছাত্রের নাম দেব সোরেন(১২)।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০২: স্বামী বিবেকানন্দের প্রয়াণ
১৯৩৪: নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী মেরি কুরির মৃত্যু
১৯৯২: টেনিস খেলোয়াড় ইয়ুকি ভামরির জন্ম  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.০৯ টাকা ৭৫.৮১ টাকা
পাউন্ড ৯১.৬৯ টাকা ৯৪.৯৯ টাকা
ইউরো ৮২.৬৫ টাকা ৮৫.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৮, ৯৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৬, ৪৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৭, ১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৮, ৯৮০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৯, ০৮০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ আষাঢ় ১৪২৭, ৩ জুলাই ২০২০, শুক্রবার, ত্রয়োদশী ২০/৪২ দিবা ১/১৭। জ্যেষ্ঠা ৪৭/৫০ রাত্রি ১২/৮। সূর্যোদয় ৫/০/৬, সূর্যাস্ত ৬/২১/২২। অমৃতযোগ দিবা ১২/২৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৫২ মধ্যে পুনঃ ৩/৩/৩৫ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২০ গতে ১১/৪১ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২১ মধ্যে। 
১৮ আষাঢ় ১৪২৭, ৩ জুলাই ২০২০, শুক্রবার, ত্রয়োদশী দিবা ১২/৫০। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র রাত্রি ১২/২৭। সূযোদয় ৫/০, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২১ গতে ১১/৪২ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/২ গতে ১০/২২ মধ্যে। 
১১ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: শত্রুরা পরাভূত হবে। বৃষ: বিদ্যার্থীদের সামনে ভালো সুযোগ। মিথুন: কর্মে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯০২: স্বামী বিবেকানন্দের প্রয়াণ ১৯৩৪: নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী মেরি কুরির মৃত্যু ...বিশদ

07:03:20 PM

মহারাষ্ট্রে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ছাড়াল 
মহারাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দু’লক্ষ ছাড়িয়ে গেল। শনিবার রাতে ...বিশদ

09:57:35 PM

বেলভেড়িয়া রোডে বহুতলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৫টি ইঞ্জিন 

09:25:00 PM

গুলিবিদ্ধ উত্তর বারাকপুরের কাউন্সিলার 
উত্তর বারাকপুরের তৃণমূল কাউন্সিলারকে গুলি করে খুনের চেষ্টা। গুলিবিদ্ধ কাউন্সিলার ...বিশদ

09:23:35 PM

কর্ণাটকে করোনা পজিটিভ আরও ১,৮৩৯ জন, মোট আক্রান্ত ১১,৯৬৬ 

08:58:07 PM