শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ
প্রসঙ্গত, চুঁচুড়া পুরসভার মজদুর পদে নিয়োগ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এরপরই সংসদ সদস্য কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিষয়টি নিয়ে পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের হস্তক্ষেপ দাবি করেন। তারপরই পুরমন্ত্রী ওই নিয়োগ বাতিল বলে জানিয়ে দেন। কিন্তু, ডিএলবি সরকারিভাবে কোনও চিঠি না পাঠানোয় পুরসভা নবনিযুক্তদের বেতন দিয়েছিল। পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য অমিত রায় বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার স্বচ্ছতার পক্ষে। ডিএলবি’র ওই চিঠি সেটাই প্রমাণ করল। আমরা কলঙ্কমুক্ত হলাম।