শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ
বিধায়ক মিহিরবাবু বলেন, সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় বাসিন্দারা সমস্যায় পড়লেন। ওই জায়গায় চলাচলের জন্য সাময়িকভাবে কোনও ব্যবস্থা করা যায় কিনা সে বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু হয়েছে। পার্থবাবু বলেন, বিষয়টি শোনার সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসন ও জেলা পরিষদকে জানিয়েছি। আমি নিজেও সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এসেছি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৫ বছর আগে ধরলা নদীর উপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল। লোহার কাঠামোর উপর সিমেন্ট দিয়ে নির্মিত সেতুটি অনেক দিন ধরেই দুর্বল ছিল। সেতুর উপরে নির্দিষ্ট ওজনের উপরে যান চলাচল করা নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু সেই নিষেধাজ্ঞা সবসময় মানা হতো না। এদিন নির্মাণ সামগ্রী বোঝাই ডাম্পারটি সেতুর উপর দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎই সেতুটি ভেঙে পড়ে। ডাম্পারটি নদীর জলে তলিয়ে যায়। সেতুটি ভেঙে যাওয়ায় এপারে পুঁটিমারি- ফুলেশ্বরী গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজাখোয়া, শোলমারি, মাদারঝাড় গ্রাম সহ আরও বেশ কিছু এলাকার বাসিন্দারা সমস্যায় পড়েছেন। আবার চান্দামারি গ্রাম পঞ্চায়েতের বৌরতি, জয়বাংলা সহ আরও বহু এলাকার মানুষও সমস্যায় পড়লেন। এখন ভরা বর্ষা। নদীতে সাঁকো বা সেতু নির্মাণ করাটাও সমস্যার। দুই পাড়ের মানুষকে বাধ্য হয়েই ১ কিমি দূরের একটি ফুট ব্রিজ ও অপর একটি সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হবে। ফলে ওই সব গ্রাম থেকে কোনও সামগ্রী বাইরে থেকে আনা-নেওয়া করা, রোগীদের নিয়ে যাওয়া সহ একাধিক কাজ করতে বাসিন্দাদের যথেষ্ট সমস্যার মুখে পড়তে হবে। তাই স্থানীয়রা ওই জায়গায় দ্রুত সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন।