Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্যভূমির পুণ্য ধুলোয়
মরুতীর্থ ও ওশিয়াঁ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 করাচি শহর থেকে ৩০০ কিমি দূরে লাসাবেলার বিস্তীর্ণ ও ভয়াবহ মরুভূমির বুকে হিঙ্গুলা নদীর তীরে যেমন হিংলাজ মাতার গুহা মন্দির, তেমনই রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকে যোধপুর থেকে ৬৫ কিমি দূরে হল ওশিয়াঁ মাতার রম্য মন্দির। মরুভূমির বুকে মহাতীর্থ। মরুতীর্থ ওশিয়াঁ।
এই মরুবাসিনী ওশিয়াঁ মাতার কথা শুনেছিলাম জয়পুরের এক ভক্ত তীর্থযাত্রীর মুখে। কিন্তু কেমন করে কীভাবে যাব, তা সঠিকভাবে বুঝিয়ে বলতে না পারায় মনের দিক থেকে তেমন কোনও উৎসাহ পাইনি।
সে বার যোধপুরে গিয়ে মাণ্ডোর উদ্যানে অজিত পোলের পাহাড়ের গা কেটে খোদাই করা কতকগুলি দেবদেবীর মূর্তি দর্শন করে নাগগঙ্গায় এসে জনৈকের মুখে ওশিয়াঁ মাতার স্থানে যাওয়ার পর নির্দেশ পেলাম।
আমি যোধপুরে বার তিনেক গেছি। সস্তার ঠেক হিসেবে ওখানকার সরাইখানায় থাকি। ওশিয়াঁর অবস্থান জানতাম না। এখন তাই পাকাপাকি সিদ্ধান্ত নিলাম ওশিয়াঁয় যাওয়ার।
মাণ্ডোর থেকে ফিরেই পরদিন সকালে চলে এলাম যোধপুর শহরের সরকারি বাসস্ট্যান্ড রায়কাবাগে। এখান থেকেই ওশিয়াঁর বাস ছাড়ে। সকাল সাতটায় বাস ছাড়ল। এই বাসের অধিকাংশ যাত্রীই চলেছেন ওশিয়াঁ মাতার পুজো দিতে। আমিও তাঁদেরই একজন হয়ে গেলাম। শহর ছেড়ে বাস মরুরাজ্যে ‘মথানিয়া’ নামে একটি ছোট্ট জনপদে এসে থামল। এ পথে মরুভূমি ঠিক গোবি, সাহারার মতো নয়। বালিতে মাটির মিশ্রণ আছে। আছে নানারকমের কাঁটাগাছ, ফণিমনসা, আকন্দ ও বাবলাগাছের সমারোহ।
আর আছে দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। যাই হোক, প্রায় ঘণ্টাখানেকের মধ্যে বাস এসে পৌঁছল ওশিয়াঁয়। ওশিয়াঁ মাতাকে এখানকার লোকেরা বলে সিচ্চাই মাতা।
মরুভূমির মাঝখানে খোলার ঘরের একটি বস্তির সামনে বাস থেকে নেমে অন্য যাত্রীদের সঙ্গে ওশিয়াঁ মাতার জয়ধ্বনি দিতে দিতে বস্তির ভেতর দিয়েই হাঁটা শুরু করলাম। ওসওয়াল জৈন সম্প্রদায়ের আদি বসতি বলেই জায়গাটার নাম ওশিয়াঁ। স্থানটি আগে উপকেশপত্তনের অন্তর্গত ছিল। যাই হোক, পায়ে পায়ে কিছু পথ যাওয়ার পরই মন্দির মার্গে পৌঁছলাম। সেখানে সারি সারি দোকানগুলোতে পূজা সামগ্রী বিক্রি হচ্ছে। সিঁদুর, নোয়া, শাঁখা, লাল চেলি, ধূপ, নারকেল, এলাচিদানা কত কী।
এখানেই একটি টিলার মতো উচ্চস্থানে ওশিয়াঁ মাতার মন্দির। মরুভূমির মাঝখানে এমন সুরম্য মন্দির দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলাম। ছোট ছোট বেশ কয়েকটি কারুকার্যমণ্ডিত মণ্ডপ অতিক্রম করে ওপরে উঠতে হয়। খানিক ওঠার পরই প্রকৃত মরুভূমির রূপ দেখে উল্লসিত হলাম। সমুদ্রের তরঙ্গের মতো সীমাহীন বালির স্তর দিগন্তে বিলীন হয়েছে এখানে।
মরুভূমির দৃশ্য দেখার পর দেবী দর্শনে মন দিলাম। আরও কয়েক ধাপ উঠতেই বজরঙ্গবলীর দর্শন পেলাম। এরপর দেবী দর্শন। মূল মন্দিরে শতাধিক স্তম্ভ। গর্ভমন্দিরে ওশিয়াঁ মাতার সঙ্গে ভৈরব, সন্তোষীমাতা ও শীতলা। এছাড়াও মন্দির চত্বরে আছে বেশ কয়েকটি বড় বড় মন্দির। যেমন— অষ্টম দুর্গা, মহাগৌরী, শ্রীশ্রী চণ্ডিকামাতা, রাধাকৃষ্ণ ও আরও অনেক দেবদেবীর মন্দির। এঁদের মাঝখানেই বিরাজ করছেন ওশিয়াঁ মাতা বা সিচ্চাই দেবী।
এবার ওশিয়াঁ মাতার কাহিনী প্রসঙ্গে কিছু বলা যাক— উপকেশপত্তনের অধীশ্বর ছিলেন উৎপলদেব। তাঁর আরাধ্যা দেবী ছিলেন চামুণ্ডা। তাঁর রাজত্বকালে জৈন তীর্থঙ্কর পার্শ্বনাথের ষষ্ঠতম স্থলাভিষিক্ত আচার্য রত্নগর্ভ একবার পাঁচশত শিষ্য নিয়ে হঠাৎ উপকেশপত্তনে উপস্থিত হলেন এবং নগরের বাইরে লুণাদ্রী পল্লিতে অবস্থান ও সাধনভজনের পর আচার্যের কয়েকজন শিষ্য ভিক্ষার্থে নগরে গেলেন। কিন্তু গেলে কী হবে? শূন্য হাতেই ফিরে আসতে হল সকলকে। কেন না উপকেশপত্তনের সবাই তন্ত্রাচারে অভ্যস্ত বলে আমিষভোজী। ওদিকে জৈন সম্প্রদায় নিরামিষাশী বলে আহার না পাওয়ার কারণে ফিরে এলেন। রত্নপ্রভর পার্শ্বচর উপাধ্যায় বীরধবল তখনই সেই স্থান ত্যাগের পরামর্শ দিলেন সকলকে। স্থান ত্যাগের সিদ্ধান্ত যখন পাকা নগরীর অধিষ্ঠাত্রী দেবী চামুণ্ডা সে রাতে রত্নপ্রভকে স্বপ্নাদেশ দিয়ে চাতুর্মাস্য করার নির্দেশ দিলেন। জৈন সম্প্রদায় অবশ্য হিন্দু দেবীর এই স্বপ্নাদেশ অমান্য করলেন না।
এর ঠিক কয়েকদিন পরেই উৎপলদেবের জামাতা সর্পাঘাতে মারা গেলেন। মৃতদেহ যখন শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল দেবী চামুণ্ডা এক সন্ন্যাসীর বেশে শ্মশানযাত্রীদের সামনে এসে বললেন, ‘একি! এই জীবন্ত মানুষটাকে তোমরা শ্মশানে নিয়ে যাচ্ছ? ছিঃ।’ বলেই অন্তর্হিত হলেন। সবাই তখন সৎকার ফেলে হন্যে হয়ে খুঁজতে লাগলেন সন্ন্যাসীকে। এমন সময় হঠাৎই গিয়ে পড়লেন রত্নপ্রভর আশ্রমে। তাঁকে দর্শনমাত্রেই চিনতে পারলেন সবাই। ইনিই তো সেই সন্ন্যাসী। সবাই তাই লুটিয়ে পড়লেন রত্নপ্রভর চরণে। এমন সময় দৈববাণী হল, ‘রত্নপ্রভর পাদোদক সিঞ্চন করলে মৃত ব্যক্তি তাঁর প্রাণ ফিরে পাবেন।’ বলা বাহুল্য রত্নপ্রভর চরণ ধোয়া জল মুখে দিতেই প্রাণ ফিরে পেলেন জামাতা। রাজাদেশে সেই থেকে উপকেশপত্তনে ‘জৈনং জয়তী শাসনং’ প্রচলিত হল।
রত্নগর্ভর চাতুর্মাস্য পূর্তির তখনও অল্প কয়েকদিন বাকি। এমন সময় এক বিস্ময়কর ঘটনার মধ্যে দিয়ে ভগবান মহাবীরের একটি মূর্তিও আবিষ্কৃত হল। ঘটনাটি এই—
উৎপলদেবের মন্ত্রীর একটি দুগ্ধবতী গাভী ছিল। কিছুদিন ধরে দেখা যাচ্ছিল সেই গাভীটি যখন চরভূমি থেকে ফিরে আসে তখন সে সম্পূর্ণ দুগ্ধহীন। এই দেখে তার রাখাল একদিন গাভীটিকে নজরে রেখে দেখে গাভীটি চরভূমির একটু উচ্চস্থানে গিয়ে দাঁড়ায় এবং সেখানেই আপনা থেকেই তার সমস্ত দুধ নিঃসৃত হয়। এই ব্যাপারটা মন্ত্রীকে জানালে তিনি লোকজন দিয়ে সেই স্থানে খনন করাতেই বালির ভেতর থেকে এক অপূর্ব মহাবীর মূর্তি আবিষ্কার হল। রত্নপ্রভ সেই মূর্তি মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করলেন। এখানকার দেবী চামুণ্ডাই মহাবীর মন্দিরের অধিষ্ঠাতা এমন ঘোষণাও করলেন তিনি। দেবীর স্বপ্নাদেশে রত্নপ্রভর অভীষ্ট পূর্ণ হওয়ায় দেবীর নাম হল সাচ্চাই দেবী। কালক্রমে সেই সাচ্চাই দেবী এখন সিচ্চাই মাতাতে পরিণত হয়েছেন। মন্দির প্রতিষ্ঠার পর চাতুর্মাস্য শেষ হলে রত্নপ্রভ বিদায় নিলেন। দর্শন শেষে আমারও এখন বিদায় নেওয়ার পালা। এই থর মরুর বুকে হিন্দু ও জৈন ধর্মের এমন সহাবস্থান সত্যই বিস্ময়কর।
(ক্রমশ)
28th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

২৩

অপমৃত্যু নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজস্ব একটা মতামত ছিল। পরিণত বয়সে তিনি এ সম্পর্কে তাঁর মতামত মংপুতে থাকাকালীন মৈত্রেয়ী দেবীর কাছে ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন,‘অপমৃত্যু সম্বন্ধে একটা কথা কি মনে হয় জানো, হঠাৎ যে বন্ধন ছিন্ন হয়, হয়তো তা সুসমঞ্জসভাবে ছিন্ন হয় না।  
বিশদ

11th  August, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
আরাসূরীর অম্বাজি, পর্ব-২৩
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

গিরনারের অম্বাজির পর আরাসূরীর অম্বাজিকেও দর্শন করে আসা যাক এবার। রাজস্থানের অর্বুদ শিখরে ৫২ সতীপীঠের অন্তর্গত দেবী অম্বাজি আছেন। অম্বাজিতে আমি আগেও গিয়েছি।  
বিশদ

11th  August, 2019
যে মেঘ গাভীর মতো চরে
সুতপা বসু 

বেডরুমের লাগোয়া বারান্দায় তখন সিদ্ধার্থ আর বারিষ বৃষ্টির ছাট নিয়ে খেলছে। সিদ্ধার্থ বললো,‘ওই ছড়াটা বল, মনে আছে?’ বারিষ বুঝল তার বাবাই কোন ছড়ার কথা বলছে। সে লাফাতে লাফাতে সুর করে বলল, ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান...’ 
বিশদ

04th  August, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

২২

শ্যামলাল গঙ্গোপাধ্যায়। জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারের বাজার সরকার। মাসিক বেতন কুড়ি টাকা। ঠাকুর পরিবারের সঙ্গে তাঁর কেমন লতায়-পাতায় আত্মীয়তা ছিল বলেও শোনা যায়।  
বিশদ

04th  August, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
গিরনারের অম্বাজি পর্ব-২২
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মরুভূমি ত্যাগ করে এবার যাওয়া যাক রৈবতক পর্বতে। এখানে বিরাজ করছেন অম্বাজি। সারা ভারতে, বিশেষ করে হিন্দিবলয়ে দেবী দুর্গা অম্বাজি নামেই প্রসিদ্ধ। অম্বিকা থেকে অম্বা, অম্বে, অম্বাজি।  
বিশদ

04th  August, 2019

দারোগা চমকিতচরণ
 
রতনতনু ঘাটী


দরকার পড়লে দারোগাবাবুকে চোর খুঁজতেও বেরতে হয়। কিন্তু আজ তিন দিন হল উদ্ভুট্টিডিহি থানা এলাকায় এক আজব কাণ্ড ঘটেছে। বড় দারোগা চমকিতচরণ দত্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এই থানা এলাকার দাগি চোরদের ধরে ধরে এনে থানায় পুরবেন।
বিশদ

28th  July, 2019
 ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 ঘরে উপস্থিত সবাই বুঝতে পারলেন নিত্যরঞ্জন ঘোষের শরীরে কোনও অতৃপ্ত, ক্রুদ্ধ আত্মা ভর করেছেন। সেজবাতির আলোটা একটু বাড়িয়ে দিয়ে ডাক্তার রাজকৃষ্ণ মিত্র বললেন, হ্যাঁ, আমরা আপনার সম্পর্কে সবকিছু জানতে চাই। আপনি কে? আপনার নাম কী?
বিশদ

28th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য।
বিশদ

21st  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয় 
গিরিতীর্থ হিংলাজ, পর্ব-১৯

 এবার গিরিতীর্থ হিংলাজে যাওয়া যাক। ভারতের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে গুজরাত প্রদেশে হিংলাজ মাতার মন্দির আছে। তবে সে সবের সন্ধান আমার জানা নেই। দৈবকৃপায় আমি যে দুটি স্থানে গিয়ে পড়েছিলাম তারই বর্ণনা দেব। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 প্যারীচাঁদ মিত্র সেইসময় কলিকাতার বেঙ্গল লাইব্রেরির (বর্তমানে জাতীয় গ্রন্থাগার) সম্পাদক ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি পরলোক চর্চা নিয়ে অতিশয় মেতে উঠলেন। লাইব্রেরির সংগ্রহশালায় থাকা পরলোকতত্ত্ব সম্বন্ধীয় বিভিন্ন পুস্তক ও প্রবন্ধাদি পাঠ করতে শুরু করলেন। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন।   বিশদ

07th  July, 2019
একনজরে
নয়াদিল্লি, ১৩ আগস্ট (পিটিআই): উন্নাওয়ের নির্যাতিতা এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে ২০টি মামলা দায়ের হয়েছে উত্তরপ্রদেশে। মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশ সরকারের কাছ থেকে সেই মামলাগুলির স্ট্যাটাস রিপোর্ট তলব করার ব্যাপারে অসম্মতি জানাল সুপ্রিম কোর্ট।  ...

বিএনএ, কৃষ্ণনগর: ঘূর্ণির শিল্পী সুবীর পাল ‘লিমকা বুক অব রেকডর্সে’ নাম তুলে ফেললেন। সুবীরবাবুর ঝুলিতে অনেক আগেই এসেছে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার। একইসঙ্গে বৃহৎ মূর্তি(লার্জার দ্যান লাইফ) এবং ক্ষুদ্র ভাস্কর্য তৈরি করে তিনি ঠাঁই পেয়েছেন লিমকা বুকে। ভেঙে ফেলেছেন আগের রেকর্ডও। সম্প্রতি ...

বেজিং, ১২ আগস্ট (পিটিআই): ঘূর্ণিঝড় লেকিমার তাণ্ডবে চীনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৯ জন। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ২১ জন। প্রশাসন সূত্রে এই তথ্য জানা গিয়েছে। ...

প্রসেনজিৎ কোলে, কলকাতা: জোর করে দরজা আটকে পাতাল পথের ট্রেনে ওঠার অভিযোগে এক মাসেই জরিমানা বাবদ আদায় হয়েছে ১০ হাজার টাকা। স্টেশনে চলছে প্রচারও। তবুও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪৭- পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস
১৯৪৮- শেষ ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলনে ডন ব্র্যাডম্যান
১৯৫৬- জার্মা নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখটের মৃত্যু
২০১১- অভিনেতা শাম্মি কাপুরের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.২৭ টাকা ৭১.৯৭ টাকা
পাউন্ড ৮৪.২৫ টাকা ৮৭.৩৭ টাকা
ইউরো ৭৮.০৭ টাকা ৮১.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৪৩০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৪৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,০০৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ২৬/১৩ দিবা ৩/৪৬। উত্তরাষাঢ়া ০/৫ প্রাতঃ ৫/১৯। সূ উ ৫/১৬/৩৫, অ ৬/৬/১৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৮ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৩ গতে ১১/১৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩২ গতে ৫/১৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/৬ মধ্যে পুনঃ ১/৩৩ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪২ গতে ১/১৮ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫২ মধ্যে। 
২৮ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ২৪/৩১/৩ দিবা ৩/৪/৩। উত্তরাষাঢ়ানক্ষত্র ২/১০/১৭ দিবা ৬/৭/৪৫, সূ উ ৫/১৫/৩৮, অ ৬/৮/৪২, অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১৪ মধ্যে ও ৩/২৮ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৬ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১/৩২ গতে ৫/১৬ মধ্যে, বারবেলা ১১/৪২/১০ গতে ১/১৮/৪৮ মধ্যে, কালবেলা ৮/২৮/৫৪ গতে ১০/৫/৩২ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৮/৫৪ গতে ৩/৫২/১৬ মধ্যে। 
১২ জেলহজ্জ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল হবে। বৃষ: কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ হবে। মিথুন: ফাটকাতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯৪৭- পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস১৯৪৮- শেষ ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলনে ...বিশদ

07:03:20 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: বৃষ্টিতে ফের বন্ধ খেলা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৫৮/২(২২ওভার)  

09:25:56 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩১/২(১৫ওভার)  

08:44:01 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১১৪/০(১০ ওভার)  

08:19:26 PM

 আগামীকাল কম ট্রেন মেট্রোয়
আগামীকাল ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকায় ...বিশদ

08:12:59 PM