Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য। এই দেবী সকলের সব আশা পূরণ করেন বলে এঁর নাম আশাভূরি মাতা।
এর ষাট বছর পরে (২০১২) কচ্ছ প্রদেশে আমি আর এক দেবীর দর্শন পাই। তিনি হলেন আশাপুরা মাতা। আশাভূরি থেকেই আশাপুরা কিনা তা জানি না। ভুজ থেকে ৯০ কিমি দূরে ‘মাতা-নো-মঢ়’ নামক স্থানে এই দেবীর অধিষ্ঠান। মঢ় কথাটির অর্থ হল মঠ, আশ্রয় বা অধিষ্ঠান। মায়ের অধিষ্ঠান এখানে, তাই মাতা-নো-মঢ়।
আশাপুরা দেবী হলেন কচ্ছের রাজাদের কুলদেবী। সারা রাজ্যে এই দেবীর মান্যতা খুব। সৌরাষ্ট্রের রাজাদেরও কুলদেবী ইনি। গুজরাতের সর্বত্র অদ্যাবধি শক্তি পূজার প্রচলন আছে। রাও খেঙ্গারজি (১৫১০-১৫৮৬) এ দেশের প্রথম রাজপুত রাজা যিনি সারা কচ্ছে তাঁর রাজ্যবিস্তার করেন। তখন থেকেই এই দেবী ছিলেন মহারাওদের আরাধ্যা দেবী। জাতিধর্ম নির্বিশেষে এই মন্দিরের দ্বার সবার জন্যই উন্মুক্ত।
ছোট্ট জনপদে এই দেবীস্থান। এখানকার দেবী সকলের আশা ও মনোবাসনা পূর্ণ করেন বলেই এর আশাপুরা নাম। প্রতিদিন বহু যাত্রী এই মরুময় প্রান্তরে দূরদূরান্ত থেকে এসে দর্শন করেন মাতাকে।
এখানকার এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাকাল নিয়ে অনেক মতভেদ আছে। কেউ কেউ বলেন, খ্রিস্টিয় নবম শতাব্দীতে এখানে প্রথম মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়। তাহলে এর নির্মাণকাল ১২০০ বছর আগে। কারও মতে, দেবীর প্রতিষ্ঠাকাল ৭০০ বছর আগে চতুর্দশ শতাব্দীতে। তবে বর্তমান মন্দিরটি ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দের। কেননা প্রাচীন মন্দির ১৭৯৯-এর ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হয়।
মন্দির প্রাঙ্গনে প্রবেশ করে দেখলাম প্রশান্ত চত্বর। একপাশে বিশাল ধর্মশালা, ভোগমণ্ডপ, মধ্যস্থলে আশাপুরা মাতার মন্দির। কথিত আছে, সিন্ধের শাসন কর্তা খির গুলাম ১৭৬২-তে এখানে আক্রমণ ও লুণ্ঠন চালালে সসৈন্য গুলাম শা দেবীর প্রকোপে অন্ধ হয়ে যান। পরে নিজের দোষ স্বীকার করে আকুল হৃদয়ে দেবীর কাছে প্রার্থনা করলে আবার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পান সকলে। তাই অভিভূত গুলাম শা অর্ঘ্য হিসাবে মন্দিরে দান করেছিলেন চারশো কেজি ওজনের এক বিশাল ঘণ্টা। মন্দিরে রয়েছে ৪১ প্রদীপের রূপার তৈরি একটি দীপদান। জমাদার ফতে মহম্মদ দেবীকে এটি অঘ্য হিসেবে দান করেন।
এখানে এই দেবীর আবির্ভাব সম্বন্ধে একটি কাহিনী প্রচলিত আছে—
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে দেবচন্দ শাহ নামে এক মারোয়াড়ি ‘করার বৈশ্য’ (বেনিয়া) দূরদেশে ব্যবসায় কারণে তাঁর বানজারন নিয়ে এখানে এসে পড়েন। তখন আশ্বিন মাস। দেবীপক্ষ। নবরাত্রির সময়। শক্তি এবং যোগমায়ার পরম ভক্ত দেবচন্দ নবরাত্রি পালন করবেন বলে সেখানেই ছাউনি ফেললেন।
নবরাত্রির শেষ রাতে ব্রাহ্মমুহূর্তে দেবী যোগমায়া দেবচন্দকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে বললেন, ‘দেবচন্দ! তোমার আরাধনায় আমি সন্তুষ্ট। সে জায়গায় ঘট পেতে তুমি আমার অধিষ্ঠান করেছ ঠিক সেখানেই আমি প্রকট হতে চাই। তাই ওখানেই তুমি আমার একটা মন্দির তৈরি করিয়ে দাও। তবে একটা কথা, মন্দির তৈরি হওয়ার পর ছয় মাস পর্যন্ত যেন ওই মন্দিরের দ্বার খুলো না। ছয় মাস পরে আমি প্রকট হব এবং তোমার যদি কোনও মনোবাসনা থাকে তা পূর্ণ করব।’
স্বপ্নভঙ্গে দেবচন্দ জাগ্রত হয়ে উঠে বসে দেখলেন তাঁর মাথার কাছে একটি চুনরী, কিছুটা চাল ও একটি নারিকেল রাখা আছে। তাই দেখে তাঁর আনন্দের সীমা রইল না। সেই থেকে তিনি বাণিজ্য বন্ধ রেখে সেখানেই বসবাস করতে লাগলেন।
দেবচন্দ মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করলেন। কাজ শেষ হলেও তিনি রয়ে গেলেন সেখানেই এবং ঘরে বসে দেবীর আরাধানা করতে লাগলেন। এই ভাবে পাঁচ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর এক সন্ধ্যায় দেবচন্দ শুনতে পেলেন মন্দিরের ভেতর থেকে সুমধুর সুরে নারীকণ্ঠের গান ও নূপুরের ধ্বনি ভেসে আসছে। শুনেই অধীর হলেন দেবচন্দ। মনে মনে ভাবতে লাগলেন দেবী নিশ্চয়ই প্রকট হয়েছেন। তাই কৌতূহল মেটাতে মন্দিরের দ্বার খুলে দিলেন। থেমে গেল দেবী গান। নূপুরের ঝংকার। কেউ তো নেই ঘরে। শুধু দেখা গেল ঘরের মেঝে ফুঁড়ে উঠেছে একটি শিলিখণ্ড এবং তাতেই দেবীর অসম্পূর্ণ মূর্তির প্রকাশ। এতক্ষণে দেবীর নিষেধাজ্ঞা স্মরণে এল দেবচন্দের। এখনও তো ছয়মাস পূর্ণ হয়নি। পাঁচ মাস চলছে সবে। সর্বনাশ।
দেবচন্দ তখন লুটিয়ে পড়লে সেই পাষাণ প্রতিমার চরণে। কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘হে মা জগদম্বে! আমি তোমার নিষেধ অমান্য করে দরজা খুলেছি। আমাকে ক্ষমা করো। কৃপা করো।’
দেবী তখন দেবচন্দকে দেখা দিয়ে বললেন, ‘আমি তোমাকে ক্ষমা করলাম দেবচন্দ। তবে আমার এই অধুরা মূর্তি আর সম্পূর্ণ হবে না। আমি এরই মধ্যে চিরকাল অধিষ্ঠিতা থাকব। এখন তুমি আমার কাছে বর প্রার্থনা করতে পারো। যদি তোমার মনে কোনও আশা আকাঙ্খা থাকে তাহলে বলো আমি তা পূরণ করে দেবো।’
দেবচন্দ বললেন, ‘মা, তোমার কৃপায় আমার কোনও কিছুরই অভাব নেই। শুধু একটি অভাব আছে, আমি নিঃসন্তান। যদি তোমার কৃপায় আমি একটি পুত্রসন্তান লাভ করতে পারি তো ধন্য হই।’
দেবী তথাস্তু বলে অন্তর্ধান করলেন।
দেবীর বরে দেবচন্দ যথাসময়ে একটি পুত্রসন্তান লাভ করলেন এবং বরাবরের জন্য মন্দিরের কাছাকাছিই বাস করতে লাগলেন। সেই থেকে দেবচন্দ শাহর বংশ ‘মাহেশ্বরী বানিয়া’ নামে খ্যাত হল।
আশাপুরা মাতাকে দর্শনের পর চলে এলাম প্রাঙ্গনেই চাচারা মাতার স্থানে। এখানে শিশুদের মস্তক মুণ্ডনের প্রথা আছে। এর গঙ্গাসম পবিত্র চাচারা কুণ্ডের জল মাথায় নিয়ে ধর্মশালা সংলগ্ন ভোগমণ্ডপে এলাম প্রসাদ গ্রহণ করতে। মাত্র দশ টাকায় দমভর প্রসাদপ্রাপ্তিতে মন যেন ভরে গেল।
(ক্রমশ)
21st  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

২৩

অপমৃত্যু নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজস্ব একটা মতামত ছিল। পরিণত বয়সে তিনি এ সম্পর্কে তাঁর মতামত মংপুতে থাকাকালীন মৈত্রেয়ী দেবীর কাছে ব্যক্ত করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন,‘অপমৃত্যু সম্বন্ধে একটা কথা কি মনে হয় জানো, হঠাৎ যে বন্ধন ছিন্ন হয়, হয়তো তা সুসমঞ্জসভাবে ছিন্ন হয় না।  
বিশদ

11th  August, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
আরাসূরীর অম্বাজি, পর্ব-২৩
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

গিরনারের অম্বাজির পর আরাসূরীর অম্বাজিকেও দর্শন করে আসা যাক এবার। রাজস্থানের অর্বুদ শিখরে ৫২ সতীপীঠের অন্তর্গত দেবী অম্বাজি আছেন। অম্বাজিতে আমি আগেও গিয়েছি।  
বিশদ

11th  August, 2019
যে মেঘ গাভীর মতো চরে
সুতপা বসু 

বেডরুমের লাগোয়া বারান্দায় তখন সিদ্ধার্থ আর বারিষ বৃষ্টির ছাট নিয়ে খেলছে। সিদ্ধার্থ বললো,‘ওই ছড়াটা বল, মনে আছে?’ বারিষ বুঝল তার বাবাই কোন ছড়ার কথা বলছে। সে লাফাতে লাফাতে সুর করে বলল, ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান...’ 
বিশদ

04th  August, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

২২

শ্যামলাল গঙ্গোপাধ্যায়। জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারের বাজার সরকার। মাসিক বেতন কুড়ি টাকা। ঠাকুর পরিবারের সঙ্গে তাঁর কেমন লতায়-পাতায় আত্মীয়তা ছিল বলেও শোনা যায়।  
বিশদ

04th  August, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
গিরনারের অম্বাজি পর্ব-২২
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মরুভূমি ত্যাগ করে এবার যাওয়া যাক রৈবতক পর্বতে। এখানে বিরাজ করছেন অম্বাজি। সারা ভারতে, বিশেষ করে হিন্দিবলয়ে দেবী দুর্গা অম্বাজি নামেই প্রসিদ্ধ। অম্বিকা থেকে অম্বা, অম্বে, অম্বাজি।  
বিশদ

04th  August, 2019

দারোগা চমকিতচরণ
 
রতনতনু ঘাটী


দরকার পড়লে দারোগাবাবুকে চোর খুঁজতেও বেরতে হয়। কিন্তু আজ তিন দিন হল উদ্ভুট্টিডিহি থানা এলাকায় এক আজব কাণ্ড ঘটেছে। বড় দারোগা চমকিতচরণ দত্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এই থানা এলাকার দাগি চোরদের ধরে ধরে এনে থানায় পুরবেন।
বিশদ

28th  July, 2019
পুণ্যভূমির পুণ্য ধুলোয়
মরুতীর্থ ও ওশিয়াঁ
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

করাচি শহর থেকে ৩০০ কিমি দূরে লাসাবেলার বিস্তীর্ণ ও ভয়াবহ মরুভূমির বুকে হিঙ্গুলা নদীর তীরে যেমন হিংলাজ মাতার গুহা মন্দির, তেমনই রাজস্থানের থর মরুভূমির বুকে যোধপুর থেকে ৬৫ কিমি দূরে হল ওশিয়াঁ মাতার রম্য মন্দির। মরুভূমির বুকে মহাতীর্থ। মরুতীর্থ ওশিয়াঁ।
বিশদ

28th  July, 2019
 ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 ঘরে উপস্থিত সবাই বুঝতে পারলেন নিত্যরঞ্জন ঘোষের শরীরে কোনও অতৃপ্ত, ক্রুদ্ধ আত্মা ভর করেছেন। সেজবাতির আলোটা একটু বাড়িয়ে দিয়ে ডাক্তার রাজকৃষ্ণ মিত্র বললেন, হ্যাঁ, আমরা আপনার সম্পর্কে সবকিছু জানতে চাই। আপনি কে? আপনার নাম কী?
বিশদ

28th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয় 
গিরিতীর্থ হিংলাজ, পর্ব-১৯

 এবার গিরিতীর্থ হিংলাজে যাওয়া যাক। ভারতের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে গুজরাত প্রদেশে হিংলাজ মাতার মন্দির আছে। তবে সে সবের সন্ধান আমার জানা নেই। দৈবকৃপায় আমি যে দুটি স্থানে গিয়ে পড়েছিলাম তারই বর্ণনা দেব। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 প্যারীচাঁদ মিত্র সেইসময় কলিকাতার বেঙ্গল লাইব্রেরির (বর্তমানে জাতীয় গ্রন্থাগার) সম্পাদক ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি পরলোক চর্চা নিয়ে অতিশয় মেতে উঠলেন। লাইব্রেরির সংগ্রহশালায় থাকা পরলোকতত্ত্ব সম্বন্ধীয় বিভিন্ন পুস্তক ও প্রবন্ধাদি পাঠ করতে শুরু করলেন। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন।   বিশদ

07th  July, 2019
একনজরে
বিএনএ, কৃষ্ণনগর: ঘূর্ণির শিল্পী সুবীর পাল ‘লিমকা বুক অব রেকডর্সে’ নাম তুলে ফেললেন। সুবীরবাবুর ঝুলিতে অনেক আগেই এসেছে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার। একইসঙ্গে বৃহৎ মূর্তি(লার্জার দ্যান লাইফ) এবং ক্ষুদ্র ভাস্কর্য তৈরি করে তিনি ঠাঁই পেয়েছেন লিমকা বুকে। ভেঙে ফেলেছেন আগের রেকর্ডও। সম্প্রতি ...

বেজিং, ১২ আগস্ট (পিটিআই): ঘূর্ণিঝড় লেকিমার তাণ্ডবে চীনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৯ জন। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ২১ জন। প্রশাসন সূত্রে এই তথ্য জানা গিয়েছে। ...

 মুম্বই, ১৩ আগস্ট: স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ থেকে রেহাই পেলেন প্রাক্তন অধিনায়ক রাহুল দ্রাবিড়। তার ফলে জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির কোচ হতে তাঁর সামনে আর কোনও বাধা রইল না। প্রশাসক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাহুল দ্রাবিড়ের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের যে অভিযোগ ...

প্রসেনজিৎ কোলে, কলকাতা: জোর করে দরজা আটকে পাতাল পথের ট্রেনে ওঠার অভিযোগে এক মাসেই জরিমানা বাবদ আদায় হয়েছে ১০ হাজার টাকা। স্টেশনে চলছে প্রচারও। তবুও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯৪৭- পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস
১৯৪৮- শেষ ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলনে ডন ব্র্যাডম্যান
১৯৫৬- জার্মা নাট্যকার বের্টোল্ট ব্রেখটের মৃত্যু
২০১১- অভিনেতা শাম্মি কাপুরের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.২৭ টাকা ৭১.৯৭ টাকা
পাউন্ড ৮৪.২৫ টাকা ৮৭.৩৭ টাকা
ইউরো ৭৮.০৭ টাকা ৮১.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৪৩০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৪৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,০০৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ২৬/১৩ দিবা ৩/৪৬। উত্তরাষাঢ়া ০/৫ প্রাতঃ ৫/১৯। সূ উ ৫/১৬/৩৫, অ ৬/৬/১৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৮ মধ্যে পুনঃ ৯/৩৩ গতে ১১/১৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩২ গতে ৫/১৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/৬ মধ্যে পুনঃ ১/৩৩ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪২ গতে ১/১৮ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫২ মধ্যে। 
২৮ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৪ আগস্ট ২০১৯, বুধবার, চতুর্দশী ২৪/৩১/৩ দিবা ৩/৪/৩। উত্তরাষাঢ়ানক্ষত্র ২/১০/১৭ দিবা ৬/৭/৪৫, সূ উ ৫/১৫/৩৮, অ ৬/৮/৪২, অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৯/৩২ গতে ১১/১৪ মধ্যে ও ৩/২৮ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৬ গতে ৯/১ মধ্যে ও ১/৩২ গতে ৫/১৬ মধ্যে, বারবেলা ১১/৪২/১০ গতে ১/১৮/৪৮ মধ্যে, কালবেলা ৮/২৮/৫৪ গতে ১০/৫/৩২ মধ্যে, কালরাত্রি ২/২৮/৫৪ গতে ৩/৫২/১৬ মধ্যে। 
১২ জেলহজ্জ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল হবে। বৃষ: কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ হবে। মিথুন: ফাটকাতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯৪৭- পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস১৯৪৮- শেষ ইনিংসে শূন্য রানে আউট হলনে ...বিশদ

07:03:20 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: বৃষ্টিতে ফের বন্ধ খেলা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৫৮/২(২২ওভার)  

09:25:56 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩১/২(১৫ওভার)  

08:44:01 PM

তৃতীয় একদিনের ম্যাচ: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১১৪/০(১০ ওভার)  

08:19:26 PM

 আগামীকাল কম ট্রেন মেট্রোয়
আগামীকাল ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকায় ...বিশদ

08:12:59 PM