কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু বলেন, পুজো নিয়ে মমতার লোক দেখানো প্রেম রাজ্যবাসী বিশ্বাস করে না। ভয় দেখিয়ে কমিটিগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে সাধারণ মানুষই প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন। সায়ন্তনবাবুর দাবি, কলকাতা-শহরতলি মিলিয়ে প্রচুর কমিটির সঙ্গে বিজেপির যোগাযোগ রয়েছে। কিন্তু তৃণমূলের সন্ত্রাসের ভয়ে এখনই সেই নামগুলি প্রকাশ্যে আনতে চাইছেন না তাঁরা। দলের অন্যতম সম্পাদক তথা ক্লাব সহ সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে দলের সমন্বয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত তুষারকান্তি ঘোষ বলেন, আমরা কমিটিগুলির থেকে লিখিত চিঠি চেয়েছি। তাঁর কথায়, অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা গিয়েছে, রাজনৈতিক চাপে পড়ে অনেক কমিটির সদস্য বিজেপির সঙ্গে সম্পর্কের কথা অস্বীকার করছেন। তাই দলের কাজে রেকর্ড রাখতে আমরা ঠিক করেছি, আগ্রহী ক্লাব কমিটিগুলিকে নিজের প্যাডে রাজ্য বিজেপির কাছে চিঠি দিতে হবে। এক্ষেত্রে পুজোর উদ্বোধনে কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীদের আনতে চেয়ে যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁদেরেই সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনও কমিটি নিজেদের ইচ্ছামতো মন্ত্রী বা নেতার নাম ঠিক করতে পারবে না। কোনও দুর্গাপুজো কমিটির জনপ্রিয়তা বিচার করে বিজেপির তরফেই তা নির্ধারিত হবে। এক্ষেত্রে কমিটিগুলিকে কেবল উদ্বোধনের তারিখ ও সময় জানিয়ে আবেদন করতে হবে। রাজনৈতিক মহলের বক্তব্য, বিজেপি নিজেদের হাতে ‘লিখিত ডকুমেন্ট’ রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।