বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
যদিও আমি পুজোর সময় ছুটি পাই বলে গত কয়েক বছর ধরে কলকাতার বাইরে থাকি। ঘুরতে যাই। এবারও দক্ষিণ ভারতে যাওয়ার ইচ্ছে। তবে কোভিড পরিস্থিতিতে কী হয় দেখি। সাধারণত ষষ্ঠী বা সপ্তমী পর্যন্ত কলকাতায় থাকি। তারপর বেড়াতে চলে যাই। তাই পুজোটা কিছুটা এনজয় করে বাকি দিনগুলো একটু ফাঁকায় ফাঁকায় কাটাই। যে ক’টা দিন থাকি, সেই দিনগুলো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা মেরে বা কিছু ইভেন্ট অ্যাটেন্ড করে কেটে যায়। তবে প্যান্ডেলে ঘোরার স্বভাব আমার কোনওদিনই নেই। আড্ডা দেওয়া, খাওয়াদাওয়া খুব ইমপরট্যান্ট। ওটাই প্রায়োরিটি আর কি! ছোটবেলায় পুজোয় মেলায় নানারকম রাইডস চড়তাম। সেটা এখন খুব মিস করি। এখনও কিছু নাম মনে আছে— কলম্বাস, জায়ান্ট হুইলস বা ডিস্কো ডান্সার! এখনও নিশ্চয়ই সেই সব নাম আছে। তবে এখন আর ভিড়ে সেগুলো চড়ার সুযোগ হয় না।
এছাড়া শপিংও করি চুটিয়ে। বাবা-মাকে নিয়ে একদিন গিয়ে সব কেনাকাটা করে ফেলি। তারপর খাওয়াদাওয়া তো থাকেই। এবারও করেছি। এমনিতে সারা বছর শপিং চলে। পুজোর জন্য কেনা জামা আগেই পরে ফেলি কখনও, তখন আবার কিনি! নিজে যাতে কমফর্টেবল তাই পরি। এবার শাড়ি কিনেছি একটা, হ্যান্ড প্রিন্টেড কটন। আছে কুর্তি সালোয়ার, ওয়েস্টার্ন সবই।