ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
খানাকুল-২ বিডিও কাল্লোল ঘোষ বলেন, কিছু জায়গায় জল এখনও রয়েছে। তাই প্রত্যেক পঞ্চায়েত এলাকাতেই কমিউনিটি কিচেন চলছে। তারসঙ্গে টিউবওয়েল সহ জলের উৎসগুলি শোধন করা হচ্ছে। কৃষি জমিতে থাকা পাম্পগুলিরও শোধন কাজ শুরু হয়েছে। বন্দর এলাকার বাসিন্দা খোকন মণ্ডল বলেন, দিন কয়েক আগে রাস্তা থেকে জল নেমে গিয়েছিল। কিন্তু, নিম্নচাপের বৃষ্টির জেরে বাঁধে হানা পড়ে যাওয়া অংশ দিয়ে শুক্রবার থেকে নতুন করে জল ঢোকে। ফলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু, এদিন দুপুরের পর জম কিছুটা কমেছে। বাইক যাতায়াত করছে। এদিন খানাকুল থানার তরফে পুজো উদ্যোক্তাদের অনুদানের কর্মসূচিতে ছিলেন আরামবাগের সাংসদ মিতালি বাগ, এসডিপিও সুপ্রভাত চক্রবর্তী, ওসি মুন্সি হামিদুর রহমান প্রমুখ। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, খানাকুল থানার তরফে ১৬৫টি পুজো কমিটিকে চেক দেওয়া হবে। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৪১টি পুজো কমিটি চেক নিতে হাজির হয়। কিছুজন জল জমে থাকায় আসতে পারেনি। যারা আসতে পারেনি, তাদের সময়মতো চেক পৌঁছে দেওয়া হবে। খানাকুলের বন্দর
কুঠিবাজার সর্বজনীন দুর্গাপুজো কমিটির সম্পাদক সুকুমার বেরা বলেন, এবার পুজোর বহর খুবই ছোট করে করা হচ্ছে। সম্প্রতি জল অনেকটাই নেমে গিয়েছিল। কিন্তু, নতুন করে বৃষ্টি হওয়ায় ফের রাস্তায় জল বইতে থাকে। এদিন থানা থেকে চেক দেওয়ার খবর জানতাম। কিন্তু, রাস্তায় জল ছিল। তাই যেতে পারিনি। পরে সংগ্রহ করে নেব। চিংড়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির সম্পাদক অরূপ বাগ বলেন, আমাদের এলাকায় রাস্তা থেকে জল নামলেও জমিগুলিতে রয়েছে। পুজো কোনওভাবে করছি আমরা। সমস্ত পরিকল্পনা ভেস্তে গিয়েছে। এদিন থানায় চেক নিতে গিয়েছিলাম। অনুদানের টাকা আমাদের কাজে লাগবে। আরামবাগের এসডিপিও সুপ্রভাত চক্রবর্তী বলেন, অনেক পুজো উদ্যোক্তাই বন্যা পরিস্থিতির জন্য সমস্যায় পড়েছেন। তাই হয়তো চেক নিতে আসতে পারেননি। পুলিস পুজো উদ্যোক্তাদের পাশে রয়েছে। - নিজস্ব চিত্র