ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা মিজানুর মিয়াঁ, আইয়ুব আলি বলেন, গিরিধারী নদের ভাঙনে কয়েকশো বিঘা জমি তলিয়ে গিয়েছে। ভিটেবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে অনেক পরিবার। ভোটের মুখে নেতারা বাঁধ তৈরির প্রতিশ্রুতি দেন। ভোটের পর তাঁদের আর দেখা মেলে না। এবারে টানা বৃষ্টির কারণে নদের জল বেড়েছে। নদ গ্রামের দিকে আরও এগিয়ে আসছে। দ্রুত বাঁধ নির্মাণ না করলে গাবুয়া গ্রাম নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। বাঁধ নির্মাণ না হলে সিতাই বিধানসভার উপনির্বাচন বয়কটের পথেও আমরা হাঁটতে পারি।
এব্যাপারে সিতাইয়ের বিডিও নিবিড় মণ্ডল বলেন, সেচদপ্তরকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। তাদের প্রতিনিধি দল পরিদর্শন করেছে। দ্রুত সমস্যার সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে ফের বিষয়টি জানানো হয়েছে।
গাবুয়া গ্রাম হয়ে গিরিধারী নদ সিঙ্গিমারী নদীতে এসে মিশেছে। ১০ বছর ধরে ভাঙন সমস্যা বাড়ছে। ২০১৪ সাল থেকে বাঁধ নির্মাণের জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়ে আসছেন বাসিন্দারা। একাধিকবার সেচদপ্তর ও ব্লক প্রশাসনকে স্মারকলিপিও দেওয়া হয়েছে। ভোটের মুখে বাঁধ নির্মাণের প্রতিশ্রুতিও মিলেছিল। তবে কাজের কাজ কিছুই এগোয়নি। একাধিক ঘরবাড়ি, জমি তলিয়ে গেলেও প্রশাসনের হুঁশ ফেরেনি। তার জেরেই জনমনে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।