ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
পুজো কমিটির সদস্য বাপ্পা চক্রবর্তী বলেন, ভাটিকান সিটি চার্চের আদলে মণ্ডপ তৈরি হচ্ছে। মৃৎশিল্পী এবং প্যান্ডেলের কারিগর মালদহের হলেও আলোকসজ্জা আনা হচ্ছে নবদ্বীপ থেকে। পুজোর বাজেট ১৪ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা। ইতিমধ্যে পুজো মণ্ডপের কাজ শেষের পথে। প্যান্ডেলের কাজ সম্পন্ন হলেই শুরু হবে আলোকসজ্জার কাজ। প্যান্ডেলে এখন চলছে কাপড়ের কাজ।
থিমের পুজো হলেও প্রতিমায় থাকবে সাবেকিয়ানা। এবারে এখানে ২৬ ফুট উচ্চতার প্রতিমা তৈরি করা হচ্ছে। এতো বড় প্রতিমা আনাটা একটু ঝুঁকিপূর্ণ। তাই আগামী ২২ সেপ্টেম্বর সুসজ্জিত র্যালি করে প্রতিমা আনা হবে মণ্ডপে। প্রতিমা আনার পর প্যান্ডেলের বাকি কাজ সম্পন্ন করা হবে। প্রতিমারও চূড়ান্ত সাজসজ্জার কাজ মণ্ডপেই সম্পন্ন করা হবে বলে পুজো উদ্যোক্তারা জানান।
পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক অরিন্দম সরকার বলেন, প্রতি বছরের মতো এবছরও আমাদের পুজোয় চমক থাকছে। এবারেও আশা করছি, বিভিন্ন জেলা থেকে দর্শনার্থীরা আমাদের পুজো দেখতে আসবেন। পুজো উদ্যোক্তারা জানান, এবছরও তৃতীয়ায় চক্ষুদানের অঙ্গীকার ও রক্তদান শিবির এবং বস্ত্রদান করে পুজোর উদ্বোধন করা হবে। ( শান্তি ভারতী পরিষদের পুজোমণ্ডপ তৈরি চলছে।)