স্বাস্থ্য সমস্যায় বিব্রত বোধ ও কর্মে বিঘ্নের আশঙ্কা। জ্ঞাতি বা প্রতিবেশি আপনার নির্মাণ কর্মে বাধা ... বিশদ
সংগঠনের বক্তব্য, এর আগেও এ বিষয়ে পুরসভা এবং কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ জানান হয়েছে। তারপরও ঘটনায় জড়িতদের ধরতে পারেনি পুলিস। যদিও মঙ্গলবার রাতের ঘটনার বিষয়টি কোতোয়ালি থানায় লিখিত ভাবে জানান হয়েছে।
এই বাসস্ট্যান্ড থেকে দৈনিক ৬০টি মিনিবাস শিলিগুড়ি ছাড়াও বেলাকোবা রুটে চলাচল করে। আবার রাতে বেশকিছু বাস স্ট্যান্ডেই রেখে দেওয়া হয়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে কয়েক মাস থেকে রাতের অন্ধকারের সুযোগে গাড়ির যন্ত্রাংশ চুরি হয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার রাতে জলপাইগুড়ি-শিলিগুড়ি রুটের একটি বাসের সামনের কাচ পুরোটাই ভেঙে দেওয়া হয়। এরপরেই বাস চলানো নিয়ে বেঁকে বসেন বাস কর্মীরা। সংগঠনের সভাপতি ধ্রুব ঘোষ অভিযোগ করে বলেন, রাত হতেই বাসস্ট্যান্ড দুষ্কৃতীদের দখলে চলে যাচ্ছে। প্রায়ই বাসের যন্ত্রাংশ চুরি হচ্ছে। মঙ্গলবার বাসের কাচ ভেঙে দেওয়া হয়। প্রতিবাদ জানিয়ে এবং নিরাপত্তার দাবি তুলে আমরা থানায় ও পুরসভার দ্বারস্থ হয়েছি।
কোতোয়ালি থানার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। তবে এমন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বাসস্ট্যান্ডে সিসি ক্যামেরা লাগানোর পরামর্শ দিয়েছে পুলিস।